এ ঘটনাটি ঘটেছে বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপাড়া গ্রামে। মামলার আসামি হলনে বামনা উপজেলার দক্ষিন গুদিঘাটা গ্রামের বাদল মিয়ার স্ত্রী মোসা. পারভিন।
মামলার বাদী মহিউদ্দিন ফিরোজের দায়েরকৃত মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামি মোসা. পারভিন সম্পর্কে তার ভাতিজি হয়। ২০১৬ সালের ১১ আগষ্ট বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পারভিন বাদী হয়ে তার চাচা মহিউদ্দিন ফিরোজের বিরুদ্ধে মামলা করে। সেই মামলায় পারভিন অভিযোগ করে ওই বছরের ৯ আগষ্ট বেলা অনুমান ১১ টার সময় মহিউদ্দিন ফিরোজ রান্ন ঘরে বসে তাকে ধর্ষন করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।
বিচারক পারভিনের মামলাটি তদন্তের জন্য বরগুনা জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মেহেরুন নাহার মুন্নির উপর প্রদান করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০১৭ সালের ২৭ ঁজানুয়ারি ট্রাইব্যুনালে রিপোর্ট দেয় এই মর্মে বাদী পারভিনের মামলাটি সম্পূর্ন মিথ্যা। বিচারক বাদী পারভিনের মামলাটি ২০১৭ সালের ৯ ফেরুয়ারী খারিজ করে দেন।
মহিউদ্দিন ফিরোজ বাংলানিউজকে জানান, আমি জনগণের ভোটে নির্বাচিত (মেম্বার) ইউপি সদস্য। আমার স্ত্রী সংরক্ষিত আসনের (মেম্বার) ইউপি সদস্য। আমি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য। আমাকে সামাজিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করার জন্য পারভিন একটি মিথ্যা মামলা করেছিল। মিথ্যা মামলা প্রমাণ হবার পর আমি বাদী পারভিনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। পারভিন বলেন, আমার মামলা সঠিক ছিল। তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামরি পক্ষে রিপোর্ট দেয়।
বাংলাদশে সময়: ০১২২ ঘণ্টা, ০৭ নভম্বের, ২০১৭
এমএমএস