২০০৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৬ সালের ৩ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। ওই ৯ বছরে ৫ কোটি ৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৫০ টাকার প্রায় দেড় হাজার টন সার চুরি বা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে ২০১৬ সালের ৪ আগস্ট ফেনী মডেল থানায় একটি মামলাও (মামলা নং ১৩) দায়ের করে জেলা পুলিশ।
মামলার দীর্ঘ তদন্তের পর প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অভিযুক্ত বিএডিসি, মহিপাল, ফেনীর উপসহকারী পরিচালক (সার) মোহাম্মদ আবদুল হাইয়ের বিরুদ্ধে মামলার চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুদক।
অভিযোগ তদন্ত করেন দুদকের নোয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সাবেক উপসহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ।
অভিযোগে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোহাম্মদ আবদুল হাই সার বিক্রির ডিও স্বাক্ষর করতেন এবং গুদামের সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। এ দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে এক হাজার ৪১৩ দশমিক ২০০ মেট্রিক টন সার বা ৫ কোটি চার লাখ ৫০ হাজার ৯৫০ টাকা (আমদানি মূল্য) চুরি বা আত্মসাত করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৮
আরএম/এসএইচ