স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ শ্রেণিতে তাকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে বলে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ছিলেন ব্যারিস্টার শওকত আলী খান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার দেবেন। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।
পুরস্কারজয়ী প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেট মানের পঞ্চাশ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, তিন লাখ টাকার চেক ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হবে।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (মরণোত্তর), শহীদ এটিএম জাফর আলম (মরণোত্তর), আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ডা. কাজী মিসবাহুন নাহার, আব্দুল খালেক (মরণোত্তর) ও অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ (মরণোত্তর)।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে মনোনীত হয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. নূরুন্নাহার ফাতেমা বেগম।
সমাজ সেবা ও জনসেবায় অবদানে পল্লী সহায়খ কর্ম ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) সভাপতি ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমদকে মনোনীত করা হয়েছে।
সংস্কৃতে অবদানের জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন মর্তুজা বশীর। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক হাসান আজিজুল হককে সাহিত্যে অবদানের জন্য স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
আর গবেষণায় পুরস্কার পাচ্ছেন অধ্যাপক ড. হাসিনা খাঁন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটকেও দেয়া হচ্ছে স্বাধীনতা পদক।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৯
এমআইএইচ/এমএ