আটকৃতরা হলেন, মোঃ ওয়ালিদ হাসান (৩৪), মোঃ কোয়েল (৩৬), মোঃ সোহেল (৩০), মোঃ হাফিজুল ইসলাম (৪২), মোঃ তাজুল ইসলাম (৪৭)।
এসময় আসামীদের কাছ থেকে বিআরটিএ এর ভুয়া লাইসেন্স, নম্বর প্লেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেনসহ বিভিন্ন বীমা কোম্পানীর ইনসুরেন্স তৈরির কাজে ব্যবহৃত মনিটর ০৩টি, সিপিইউ ০২টি, ০২টি প্রিন্টার, ০২টি পেনড্রাইভ, ০১টি কি-বোর্ড, চেক বই ০১টি, গাড়ির নম্বর প্লেট ০২টি, বিভিন্ন ধরনের সীল ৩৫টি, মানি রিসিট ১৭টি, নর্দান ইনসুরেন্স সনদ - ১৫০টি, রোড পারমিট - ৬০টি, রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র - ৪৫টি, ফিটনেট সনদপত্র -৬৫টি, ট্যাক্স টোকেন ৩৫টি, ড্রাইভিং লাইন্সেস ০২ টি, ডিজিটাল রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র কার্ড-০১টি, মোবাইল ফোন ০৮টি ও নগদ-১৮ হাজার ৫’শ টাকা জব্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, প্রতারক চক্রটি দীর্ঘদিন যাবত ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলায় বিআরটিএ এর ভুয়া লাইসেন্স, নম্বর প্লেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও ট্যাক্সটোকেনসহ বিভিন্ন বীমা কোম্পানীর ইনসুরেন্স তৈরি ও সরবরাহ করে আসছে। আসামীরা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারকচক্রের সদস্য বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
আসামীদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতি মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বাংলানিউজকে জানান এ্যাডিশনাল ডিআইজি অধিনায়ক, মোঃ কাইয়ুমুজ্জামান খান।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০১৯
এমএমআই/এমএমএস