তীব্র দাবদাহের পর এ বৃষ্টি হওয়ায় কমেছে তাপমাত্রা। এতে মানুষ ফেলছে স্বস্তির নিঃশ্বাস।
রোববার (২ জুন) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত থেমে থেমে এ স্বস্তির বৃষ্টিপাত হয়। তবে স্বস্তির এ বৃষ্টিতে দুর্ভোগে পড়েছেন ঈদে ঘরমুখো মানুষ ও মার্কেটে আগত ক্রেতা-বিক্রেতারা।
হঠাৎ করেই ঝড়ো-বাতাসসহ বৃষ্টিতে একদিকে স্বস্তি এলেও চরম ভোগান্তিতে পড়েন ঈদবাজারে আসা নারী-শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরা। রাস্তায় রিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার পরিমাণ কম থাকায় রাস্তায় চলাচলকারী মানুষেরা চরম দুর্ভোগে পড়েন।
খুলনা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, কালবৈশাখীর প্রভাবে অস্থায়ী দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হয়েছে। যা বেশি সময় স্থায়ী নয়। তবে এখন থেকে আগামী কয়েকদিন প্রায় প্রতিদিনই এ ধরণের বৃষ্টিপাত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২২০ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৯
এমআরএম/আরআইএস/