মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের তৃতীয় দিনের তৃতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী বলেন, দেশে দালালদের দৌরাত্ম্য কমাতে জেলা প্রশাসকদের কোনো নির্দেশ দেইনি, সাহায্য চেয়েছি।
বিদেশগামী কর্মীদের হয়রানী কমাতে জেলা পর্যায়ে প্রক্রিয়া সম্পন্নের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা আগেই কাজ শুরু করেছি। যারা বিদেশগামী আছে, তাদের নিবন্ধনের ব্যবস্থা নিয়েছি। এরমধ্যে ডাটা ব্যাংক চালু করেছি। আমরা প্রত্যেক জেলা এমনকি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে যাতে নিবন্ধন করা যায়, সেই ব্যবস্থা করবো।
সমুদ্রপথে বিদেশযাত্রার বিষয়ে তিনি বলেন, যারা অবৈধভাবে যায়, আমি তো পুরো সমুদ্র পাহারা দিয়ে রাখতে পারবো না। কিন্তু যেটা করতে পারি যারা তাদের নিয়ে যায় তাদের ধরতে পারলে নিশ্চয়ই কাউকে ছাড়বো না। তথ্য থাকলে জানালে আমরা কাজে লাগাবো।
প্রবাসী শ্রমিকদের মরদেহ দেশে আনতে হয়রানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রবাসে যারা মারা যায়, বিশেষ করে যারা বৈধপথে বিদেশ যায় এবং যাদের বৈধ কাগজপত্র আছে তাদের প্রাথমিক অবস্থায় দাফনের জন্য এয়ারপোর্টেই ৩৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়। তারপর কল্যাণ ফান্ড থেকে আরও ৩ লাখ টাকা দেওয়া হয়। সমস্যা হয় যারা অবৈধভাবে থাকে তাদের নিয়ে। তাদের কাগজপত্র না থাকায় তাদের জন্য তেমন কিছু করতে পারি না।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৯
জিসিজি/জেডএস