শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে মরদেহটি ওই ইউনিয়নের ছাগুলি গ্রামের আলী মিয়ার পুকুর থেকে ভাসমান মরদেহটি উদ্ধার হয়।
বাবুর্চি রাজ্জাক একই ইউনিয়নের ধোপাগাতি গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, রাজ্জাকের ঘরসংসার নেই। জীবদ্দশায় বিয়ে করেননি তিনি। নিজের বলতে যা ছিল আগেই তা স্থানীয় একটি মসজিদে দান করেছেন। রাজ্জাক অসুস্থ ছিলেন। দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্টে ভোগছিলেন তাছাড়া সাঁতারও জানতেন না তিনি। ধারণা করা হচ্ছে কাজ শেষে ওই পুকুরে হাত-মুখ ধুতে গিয়ে পানিতে পড়ে তার মৃত্যু হয়।
রাজ্জাকের মৃত্যুর ঘটনায় দুপুরেই থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৪ ঘণ্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৯
এএটি