রোববার (১৮ আগস্ট) বাদ জোহর পারিবারিক গোরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
নিহত সোহাগ ঝিনাইদহ পৌর এলাকার ভুটিয়ারগাতি গ্রামের
অ্যাডভোকেট খলিলুর রহমানের ছেলে।
এরআগে, সকালে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সোহাগের মরদেহ বাংলাদেশে আনা হয়। তার চাচাতে ভাই জিহাদ মরদেহটি গ্রহণ করেন। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে সোহাগের মরদেহ বাড়িতে এসে পৌঁছায়। তখন বাড়িতে বৃদ্ধ মা-বাবা, স্ত্রী, ভাই-বোনেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
শুক্রবার (১৬ আগস্ট) মধ্যরাতে বৃষ্টির কারণে কলকাতার সেক্সপিয়ার সরণির একটি পুলিশ বক্সে দাঁড়িয়ে ছিলেন সোহাগ, তার চাচাতো ভাই জিহাদ, কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার চাদোট গ্রামের মুন্সী আমিনুল ইসলামের মেয়ে ফারজানা ইসলাম তানিয়া। এসময় শেক্সপিয়ার সরণি ধরে বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়ামের দিক থেকে কলামন্দিরের দিকে যাওয়ার সময় একটি জাগুয়ার সজোরে ধাক্কা দেয় অপর মার্সিডিজকে। এরপর জাগুয়ারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সোহাগ ও তানিয়াকে চাপা দেয়। সেখান থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গিলে চিকিৎসক দুইজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৩ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৯
এনটি