রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে জেলার সাঘাটা উপজেলার সাঘাটা বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ইসরাইল ও ইসমাইল গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে।
রোববার সকালে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
এর আগে শনিবার (১৭ আগস্ট) দিনগত রাত ১২টার দিকে গোপালপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে বাক-বিতণ্ডার একপর্যায়ে ছোট ভাই ইসরাইলের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হয় ইসমাইল।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বাংলানিউজকে জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ইসমাইলের স্ত্রী আক্তারা বানু বাদী হয়ে রোববার (১৮ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে থানায় মামলা দায়ের করেন। এর চার ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্ত ইসরাইলকে সাঘাটা বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে ইসরাইল ও ইসমাইলের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। শনিবার দিনগত রাত ১২টার দিকে দ্বন্দ্ব-কলহ নিরসনের জন্য গোপালপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে পারিবারিকভাবে সালিশের আয়োজন করা হয়।
এসময় দুই ভাইয়ের মধ্যে বাক-বিতণ্ডার একপর্যায়ে ইসরাইল বড় ভাই ইসমাইলকে ছুরিকাঘাত করে। পরিবারের সদস্যরা ইসমাইলকে উদ্ধার করে রাতেই বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার সকালে তার মৃত্যু হয়।
** গোবিন্দগঞ্জে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৮ ঘণ্টা, ১৮ আগস্ট, ২০১৯
আরএ