শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) আলাদা অভিযানে তাদের আটক করা হয়।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের বহিরাঙ্গন থেকে ইয়াবাসহ ফারজানা আক্তার মীমকে (১৪) আটক করা হয়।
দুপুর ২টার দিকে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের বহিরাঙ্গনের পুকুর পাড় থেকে মো. ইয়ামিন (৩২) নামে আরেকজনকে আটক করা হয়। তার দেহ তল্লাশি করে চার হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।
এছাড়া বিকেল ৩টার দিকে মো. শরিফুল ইসলামকে (২৬) বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল সংলগ্ন পাবলিক টয়লেটের কাছ থেকে আটক করা হয়। তার দেহে তল্লাশি চালিয়ে তিন হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।
আটকদের মধ্যে মো. ইয়ামিনের নামে ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানায় ইয়াবার আরও একটি মামলা রয়েছে বলে জানানো হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা জানায়, তারা মূলত বাহক। এই মালামাল মূল মালিকের প্রতিনিধি তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করার কথা ছিল।
আটক ফারজানা আক্তার মীম কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী থানার বেপারী হাটের আবুল হাশেমের কন্যা এবং ইয়ামিন বরিশাল জেলার হিজলা থানার শ্রীপুর গ্রামের আব্দুল মজিদ তালুকদারের ছেলে।
তাছাড়া আটক শরিফ (২৬) ঢাকা মেট্রোর শ্যামপুর থানার গেন্ডারিয়ার দক্ষিণ মীর হাজীরবাগ এলাকার মৃত তবারক হাওলাদারের ছেলে।
আটক ইয়াবার আনুমানিক বাজার মূল্য ৪০ লাখ টাকা বলে জানা যায়।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন্স অ্যান্ড মিডিয়া) আলমগীর হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদা তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৯
টিএম/এএ