শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় বাংলাদেশ রেলওয়ের রেলপথ, সেতু, সিগন্যালিং ও রোলিং স্টক রক্ষণাবেক্ষণ এবং ট্রেন পরিচালনা বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার রেলের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
এসময় তিনি আমদানি নির্ভরতা কমানোর জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আরও আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আরও বলেন, যারা রেলের জমি লিজ নিয়ে খাজনা দিচ্ছে না এবং রেলভূমিতে অবৈধভাবে স্থাপনা তৈরি করে বসবাস করছেন অথবা ব্যবসা করছেন তাদের উচ্ছেদ করা হবে।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. শামছুজ্জামান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন- নীলফামারীর জেলা প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক মো. হারুন-অর-রশীদ।
মন্ত্রী প্রথমে রেলওয়ে অফিসার্স ক্লাবে এসে পৌঁছলে রেলওয়ে জেলা পুলিশের একটি দল গার্ড অব অনার দেন। এতে নেতৃত্ব দেন রেলওয়ে জেলার পুলিশ সুপার সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান।
এর আগে, সকালে মন্ত্রী দিনাজপুরের পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া পাথর খনি পরিদর্শন করেন। তিনি পাথর খনি কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলপথে মধ্যপাড়ার পাথর পরিবহন ও ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৯
এনটি