শনিবার (২ নভেম্বর) দিনগত রাত ১টায় বিশ্ববিদ্যালয় শাহপরাণ হলের সামনে থেকে মোমবাতি প্রজ্জ্বলিত একটি শোক র্যালি বের করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে এটি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে গিয়ে শেষ হয়।
শোক র্যালি পরবর্তী সমাবেশ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের চেতনা ৭১-এ মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করা হয়।
এসময় শাখা ছাত্রলীগের (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মৃন্ময় দাস ঝুটন, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক খলিলুর রহমান, সহ-সম্পাদক নিউটন দাস, লাইফ সায়েন্সেস অনুষদের সভাপতি ওমর ফারুক পলাশসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
এসময় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান বলেন, পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা, ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুকন্যার ওপর গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন হত্যা সব ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা। এ শোককে শক্তিতে পরিণত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ডের ভূমিকায় কাজ করে যাবে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগ।
দিবসটি উপলক্ষে রোববার (৩ নভেম্বর) বাদ আসর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ৩ নভেম্বর তার ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে কারাগারের ভিতর হত্যা করা হয়। এরপর থেকে এ দিনটি জাতীয় জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৩, ২০১৯
এনএইচ/এফএম