সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় লিখিত বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রিমান্ডের নামে পুলিশি হেফাজতে যেকোনো প্রকার শারীরিক নির্যাতন বন্ধ করা হবে। সাদা পোশাকে কাউকে গ্রেফতার করা হবে না।
ঘোষিত ইশতেহারে বলা হয়, কর্মক্ষেত্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে নারীর ওপর বাচিক কিংবা শারীরিক যৌন হয়রানির ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখানো হবে। পুরোপুরি বন্ধ করা হবে যৌতুক। মামলাজট কমানোর জন্য নানা পদক্ষেপের সঙ্গে উচ্চ আদালতের বাৎসরিক ছুটি ছয় সপ্তাহে কমিয়ে আনা হবে।
আরও পড়ুন>>>‘পরপর ২ মেয়াদের বেশি একজন প্রধানমন্ত্রী নয়’
‘সংখ্যালঘু ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানবিক মর্যাদা, অধিকার, নিরাপত্তা ও সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে। তাদের ওপর যেকোনো হামলার বিচার হবে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে। এছাড়াও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রমও চলমান থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত রয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডি সভাপতি আসম আব্দুর রব, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের কার্যকরী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজা কিবরিয়া প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৮
টিএম/এএ/