বইটি প্রকাশ করেছে প্রকাশনা সংস্থা ‘বৈভব’। এর প্রচ্ছদ করেছেন আহমদা মরিয়ম মিশু।
বইটির ধরন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ বলেন, এটি সনেটের বই। প্রথমে এর নাম ছিল ‘মহামায়া’। পরে তা বদলে ‘দশ মহাবিদ্যা’ করা হয়। এ বইয়ের মূল উপজীব্য নারী। কন্যা, ভগিনী, মাতা, জায়া, প্রণয়িনীসহ নারীর যতো রূপ এসব।
কীভাবে বইটি লেখার চিন্তা মাথায় এলো জানতে চাইলে এ কবি বলেন, ব্রাত্য রাইসু দীর্ঘ কবিতা চাইল একবার, তখন লেখা শুরু করলাম, চলল বেশ কয়দিন। কবিতার বিষয় নারী। সুরেন্দ্রনাথ মজুমদার লিখছিলেন ‘মহিলা’। সেইমতো। বইটাতে স্বনামে বেনামে অসংখ্য নারী চরিত্র আসছে, মিথ থেকে, সাহিত্য থেকে, ইতিহাস থেকে, আমার সময় থেকে। তাদের সাথে তাদের সময় আর সমাজের ইন্টারঅ্যাকশন।
এ কাব্যগ্রন্থ রচনার সময়কাল ও এটি লেখার কোনো পূর্ব পরিকল্পনা ছিল কিনা এ প্রসঙ্গে সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ বলেন, একদুই বছর সময় লাগছে হয়তো। লেখার ক্ষেত্রে কোনো পূর্ব পরিকল্পনা ছিলনা। কোনো আইডিয়া পাই নাই।
লিখতে লিখতে লেখা। মানে নারী নিয়া লেখুম, এইটুকু পূর্বজ্ঞান ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২০
এইচজে