লেখক ফিরোজ আলম জানান, বইটিতে ফেনীর নামকরণ, সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, জেলা প্রতিষ্ঠার ইতিহাস, এক নজরে ফেনী, ভাটির বাঘ শসসের গাজী, আধুনিক ফেনীর রূপকার নবীনচন্দ্র সেন, সৈয়দ আমির উদ্দিন পাগলা মিয়ার (র.) কথা, রাজনৈতিক আন্দোলন সংগ্রামে ফেনী, ভাষা অন্দোলনে ফেনী, একুশে পদক প্রাপ্ত ফেনীর ৫ ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধে ফেনী, ফেনীর খেতাবপ্রাপ্ত ৩১ বীর মুক্তিযোদ্ধা, ফেনীতে মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা, ফেনীতে মুক্তিযুদ্ধে জারিগান, শিক্ষায় ফেনী, শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি ও সাংবাদিকতায় ফেনী, চলচ্চিত্র ও নাটকে ফেনী, ক্রীড়াঙ্গনে ফেনী, ফেনীর পীর আউলিয়া, ফেনীর নানা লোকাচার, ফেনীর কিছু প্রবাদ প্রবচন, ফেনীর লোক ভাষা, ফেনীর ঐতিহ্য: কীর্তি স্মৃতি নিদর্শন তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে এ সম্পর্কিত প্রায় দু’ শতাধিক ছবি।
বইটির লেখক ফিরোজ আলম বর্তমানে ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। তিন দশক ধরে লেখালেখির সঙ্গে জড়িত। একাধারে ক্রীড়া লেখক. প্রাবন্ধিক, গল্পকার ও গবেষক। একুশে বই মেলা ছাড়াও ফেনীর স্টেশন রোডের ফিরোজ লাইব্রেরিসহ জেলার সব প্রকাশনী ও বইয়ের স্টলে ফিরোজ আলমের ‘ফেনী জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য ’বাইটি পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৪৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২০
এসএইচডি/এসএইচ