শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ, নাসিম শাহ- পাকিস্তানের এই পেস অ্যাটাক যেকোনো ব্যাটারের জন্যই ভীতি জাগানিয়া। এশিয়া কাপে নেপালের

এশিয়া কাপের শুরুটা একদমই ভালো হয়নি বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বড় হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছে স্বাগতিকরা। ব্যাটারদের

এশিয়া কাপে হতাশার শুরু হয়েছে বাংলাদেশ দলের। প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বেশ বড় ব্যবধানে হেরে গেছে তারা। শুরুতে ব্যাট করে

ব্যাটিংয়ে লড়তে পারলেন না কেউই। কেবল নাজমুল হোসেন শান্ত চেষ্টা করলেন একা। দল পায়নি ভালো পুঁজি। শুরুতে উইকেট নিয়ে কিছুটা আশা

শুরুতে ধাক্কা খেলেও মিডল অর্ডার ব্যাটারদের দৃঢ়তায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে শ্রীলঙ্কা। ১৬৫ রানের লক্ষ্যে জয়ের পথেই আছে তারা। এই প্রতিবেদন

শুরুটা করেছেন তাসকিন আহমেদ। এরপর যোগ দিলেন শরিফুল ইসলাম ও সাকিব আল হাসান। তাই প্রথম পাওয়ার প্লে শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে আছে

পুঁজি খুব বেশি হয়নি। তাই জিততে হলে দ্রুতই ভেঙে দিতে হবে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপ। সেই মন্ত্র জপেই ফিল্ডিংয়ে নেমেছে বাংলাদেশ।

পুঁজি খুব বেশি হয়নি। তাই জিততে হলে দ্রুতই ভেঙে দিতে হবে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপ। সেই মন্ত্র জপেই ফিল্ডিংয়ে নেমেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের ম্যাচ হওয়ার আগপর্যন্ত পাল্লেকেলেতে আজ ছিল রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি। ম্যাচের মাঝখানেও একবার হানা দিয়েছিল বৃষ্টি। তবে

নাজমুল হোসেন শান্ত ক্রিজে পৌঁছে গেছেন স্ট্রাইক প্রান্তের। লাইনের খানিকটা বাইরে দাঁড়িয়ে কী করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না মেহেদী

যোগ্যসঙ্গী না পেয়ে একাই লড়াই করতে থাকেন তিনি। ঢাল হয়ে দাঁড়ান লঙ্কান বোলিং লাইন আপের সামনে। কিন্তু সেঞ্চুরি না করার আক্ষেপেই পুড়তে

কল দিয়ে ২২ গজের অর্ধেকটাও পেরোননি। কিন্তু নাজমুল হাসান শান্ত দৌড়ে চলে গেছিলেন অপর প্রান্তে। ততক্ষণে বোলিং প্রান্তে রান আউট করে

বলা হয়ে থাকে শ্রীলঙ্কা বরাবরই তার প্রিয় প্রতিপক্ষ। কিন্তু আজ এশিয়া কাপে হাসেনি তার ব্যাট। প্রায় সময়ই বিপদের সময়ে ঢাল হয়ে দাঁড়ানো

সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটার বাবর আজম। তবে অনেকেই অন্যতম শব্দটা বাতিলের খাতায় রেখে দেন। তাদেরই একজন বিরাট কোহলি। তিন ফরম্যাটেই

চাপ সামাল দেওয়ার বার্তা ছিল তাদের ব্যাটিংয়ে। জুটিও মজবুত করে ফেলেছিলেন প্রায়। কিন্তু পথ হারালেন তাওহীদ হৃদয়। নাজমুল হোসেন শান্তর

ওপেনারদের পর অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও দ্রুত ফিরে গেলে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। মাত্র ৩৬ রানেই হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। সেই চাপ সামাল দেওয়ার

এসেছিলেন শুরুর ধাক্কা সামাল দিতে। কিন্তু বাংলাদেশ অধিনায়ক স্থায়ী হন কেবল ১৩ বল ও ৫ রানের জন্য। মাথিশা পাথিরানার শর্ট বলে উইকেটের

তানজিদ হাসান তামিম ও নাঈম শেখ। একজনের অভিষেক ও আরেকজনের অভিজ্ঞতা কেবল ৪ ম্যাচের। অনভিজ্ঞ ওপেনারদের নিয়ে বেশি দূর এগোতে পারল না

বড় আশা নিয়ে এশিয়া কাপের দলে রাখা হয়েছিল তাকে। তার ফর্মও দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিল। কিন্তু ওয়ানডে অভিষেকে খালি হাতেই ফিরতে হলো

অভিষেকের পর থেকেই দুর্দান্ত ফর্মে আছেন তাওহীদ হৃদয়। ৯ ম্যাচ খেলে ওয়ানডেতে ৪৮.২৮ গড়ে তিন ফিফটিসহ ৩৩৮ রান করেছেন ডানহাতি এই ব্যাটার।