পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থার (ইউএসএআইডি) অর্থায়নে পরিচালিত এক প্রকল্পের সফলতা দেখার উদ্দেশ্যে তার এই আগমন।
উসুম খুব চটপটে স্বভাবের। কেউ এগিয়ে আসতে দেখলেই ‘দে-ছুট’। ডানা ভর করে হারিয়ে যায় দূরে। শীতকালে নিচু ঝোপের পাতায় অথবা মাটিতে এদের
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক এক বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বান্দরবানের নেজারত
পরে বন বিভাগের সহায়তায় বৃহস্পতিবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে মেছো বাঘটি মুকসুদপুরের একটি বনে ছেড়ে দেওয়া হয়। ইউপি সদস্য
‘একাকীত্ব’ ভাবটি কেমন যেন একটা অসহ্যময়! বিরক্তির অন্ধকার জমতে শুরু করেছে ততক্ষণে। ঠিক সে সময় হঠাৎ সুন্দর এক প্রজাপতি-পথিকের
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের দাসেরহাট এলাকার একটি ডোবা থেকে হরিণটি উদ্ধার করা হয়। মনপুরা উপজেলা বন
এ পাখিটি চলে এসেছে রাজশাহীর পবা উপজেলার হাড়ুপুরে। রোববার (০৫ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় কিশোররা পাখিটিকে ধরে ফেলে। পরে তা দিয়েই বনভোজনের
এর আগে দু’দফায় আর ৪৩টি কুমির ছানা হত্যা ও নিখোঁজ হয়। রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) আরও ১৭টি মিলিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ৬০টি কুমির ছানা হত্যা ও
প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে পাঁচটি তক্ষক, পাঁচটি পাতি-সরালি হাঁস, দু’টি বনবিড়ালের ছানা, একটি মেছোবাঘ ও একটি বানর। এসময় উপস্থিত ছিলেন-
শিকার দৃশ্যমান হলেই আর রক্ষে নেই! উপরের উড্ডয়ন অবস্থা থেকে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে নিচে নেমে শিকারকে ছোঁ-মেরে গ্রাস করতে বিলম্ব হয়
বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. সাইদুল ইসলাম বিষয়টি জানান। মূলত
এদিকে ঘটনার তদন্তে বন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সূত্র জানায়, ২৯ জানুয়ারি ভোর থেকে করমজল বন্যপ্রাণী ও কুমির
আপন সৌন্দর্যে ফুলগুলো অধিকার করে নিচ্ছে আগত পথিকের ভালোবাসা। জুড়িয়ে দিচ্ছে তাদের ক্লান্ত হৃদয়। এমনই এক মনোমুগ্ধকর ফুলের বাগানের
মাথায় আঘাত পাওয়া প্রাণীটির শারীরিক অবস্থা শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) কিছুটা ভালো। এর আগে বৃহস্পতিবার উপজেলার মল্লিকপুর গ্রাম থেকে
কাছে গিয়ে তাকাতেই অপেক্ষাকৃত সবুজ থেকে পেকে হলুদ বর্ণের ফলগুলো আগে দৃষ্টি সীমানার কাছাকাছি এলো। এলো না সবুজাভ ফলগুলো। এক পাশে গিয়ে
পাখিগুলো শিকারের পর সোনাগাজী শহরসহ ফেনী জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে চড়া দামে বিক্রি করা হয়। বিশিষ্ট পাখি বিশারদ শাহজাহান সরদার
ক্ষেতের সীমানায় পোঁতা একটি চিকন কঞ্চি। দূর থেকে খালি চোখে দেখা মুশকিল। তবে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রেখে দেখা গেলো তার অঙ্গভঙ্গি।
সঙ্গে থাকা বনকর্মী অভয় দিচ্ছেন, ‘সন্ধ্যার আগমুহূর্তে এদিকটাতে ওর বের হবার কথা।’ নিঃশব্দের এই হাঁটার সঙ্গে চলেছে এদিক-ওদিক
আর এর ফলেই দেশব্যাপী মরতে হচ্ছে নিরীহ ও উপকারী এ সরীসৃপ প্রাণিকে। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে ভ্রাম্যমাণ আদালত তক্ষক সংগ্রহ ও
সকালটা এ বিলে কাটিয়ে আশপাশের বিলগুলোতে খাবার সময় তাদের। বিকেল হলে আবার ফিরবে বাইক্কায়। একশো হেক্টরের এ বিলের দক্ষিণ-পূর্ব পাশজুড়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন