পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
কুকুরছানা থেকে শুরু করে প্রতিটি অসুস্থ বন্যপ্রাণী বা গৃহপালিত বিপন্ন প্রাণীকে পরম মমতায় মাতৃস্নেহে সুস্থ করে তুলছেন সব সময়। এই
সোমবার (১১ মার্চ) মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের পাওয়া গেলো দুর্লভ একটি ফুল ‘বিউমনটিয়া’। এটি দেখতে সৌন্দর্যময়ী ও
সারাবছরের একটা বিশেষ সময়ে তাদের শরীর আরও লাল হয়ে যায়। কারণ তখন তাদের প্রজনন মৌসুম। ছেলে এবং মেয়ে পাখিটির প্রাকৃতিক মিলনপর্ব। তখন
বুধবার (০৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার আসলামপুর ইউনিয়নের ঠেলাখালী ব্রিজ সংলগ্ন খালপাড় থেকে হরিণটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা জানান,
বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে উপজেলার সোনাতলা গ্রামের কমিউনিটি গ্রুপ পেট্রোল (সিপিজি) দলের সদস্য ছগির হাওলাদারের বাড়ির বাগান থেকে ভিলেজ
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাকিব আল রাব্বি গ্রামবাসীর কাছ থেকে প্রাণীটি উদ্ধার করে বন্যপ্রাণী
পাখি গবেষকরা বাইক্কা বিলে পাখির পায়ে রিং পরাতে গিয়ে নিজেরা সেই অবৈধ জালের সন্ধান পেয়েছেন। পরে ওই অবৈধ জালগুলো বিলের পানি থেকে তুলে
রোববার (৩ মার্চ) বিকেলে পৌর এলাকা থেকে জান্নাতুল জ্যোতি নামে এক কলেজছাত্রী তার নিজ বাড়ির সামনে থেকে পেঁচাটি আটক করে। বর্তমানে সেটি
ওই দুর্ধর্ষ পাখিটির নাম হলো ‘উদয়ী-মধুরাজ’। এ পাখিগুলো টার্গেট হলো মৌমাছির চাকে হামলা চালিয়ে মধু ও চাক খাওয়া। এর ইংরেজি নাম Oriental
বুকে ও গলায় রয়েছে ফিকে বাদামি দাগ এবং পা মেটে-হলুদ। দিনের যেকোনো সময় গাছের ডালে বসে সঙ্গীর আহ্বানে উচ্চস্বরে ‘কে-কে-কে’ ধ্বনিতে
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ইউনিয়নের বালুচড়া গ্রাম থেকে মেছো বাঘটি আটক করা হয়। নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদা
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই ঢাকায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ
কিন্তু এ ফুলটি একেবারে ভিন্নতর। এটি বিস্ময়কর এক মাংসাশী ফুল। অর্থাৎ কীট-পতঙ্গ খেয়ে থাকে ফুলটি। তবে সে মহাবিপন্ন। আমাদের দেশের
বসন্তকালই এই মাধবী লতার প্রস্ফুটিত হওয়ার মৌসুম। এসময় প্রকাশিত ফুলেদের গায়ে প্রতিনিয়তই মৌমাছি, প্রজাপতিসহ নানান প্রকৃতিবন্ধুরা
শুক্রবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সুন্দরবনের করমজল এবং হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্র পরিদর্শনকালে চাঁদপাই রেঞ্জের সহ-ব্যবস্থাপনা সংগঠন
বাইক্কাবিলের টাওয়ার পাখি দেখার অসাধারণ উপকরণগুলোর একটি। এর উপর থেকে টেলিস্কোপে চোখ রাখলেই চমৎকৃত লেন্সের ফাঁক দিয়ে পাখিরা
মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মুলিবাড়ী গ্রাম থেকে পাখিটি উদ্ধার করেন পরিবেশবাদী সংগঠক ‘দি বার্ড
দুটো বনবিড়াল আর একটি মেছোবাঘের ছানাকে পরম মমতায় কিছুদিন লালন-পালন করেছিলেন বন্যপ্রাণী গবেষক তানিয়া খান। সেবাশুশ্রুষা করতে করতে
সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শাবকটিকে গ্রামের বনে ছেড়ে দেওয়া হয়। লালপুর উপজেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের আবহাওয়া সহকারী জাহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে প্রায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন