ঢাকা: বাংলাদেশের বিপক্ষে বিতর্কিত আম্পায়ারিংয়ের সুবাদে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠেছিল ভারত। এমনটিই মনে করেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
ভারতের পরাজয় নিশ্চিত হওয়ার পরপরই পুরো দেশজুড়ে উৎসবে মাতে বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। বরাবরের মতোই উল্লাস-উদ্দীপনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্ত্বর। শতশত ছাত্রদের পাশাপাশি উৎসুক জনতাও উল্লাসে ফেটে পড়েন। শিশু-কিশোররাও নিজেদের উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করে।
এ যেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলেরই জয়। মাশরাফিরা কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করার পর টিএসসিতে যেরুপ উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছিল আজ তার থেকেও কম যাননি সমর্থকরা। টিএসসি ছাড়াও দেশের বিভিন্ন যায়গায় আনন্দ উৎসবে মাতে ক্রিকেটপ্রেমীরা।
ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রতি সবাই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখান। জুতা হাতে নিয়ে অনেকেই স্লোগানে স্লোগানে টিএসসি সহ আশপাশের এলাকা মুখরিত করে রাখেন। কাগজের মধ্যে ‘গো হোম ইন্ডিয়া। নাউ গিভ ইট ব্যাক’ লিখে ধোনিদের ধুয়ো দেন উচ্ছ্বসিত সমর্থকরা।
সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রথমে ব্যাট করে স্টিভেন স্মিথের সেঞ্চুরিতে ভর করে সাত উইকেটে ৩২৮ রান সংগ্রহ করে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ১৯ বল বাকি থাকতেই ২৩৩ রানে অলআউট হয় ভারত। সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৩ ঘন্টা, মার্চ ২৬, ২০১৫