ইএসপিএন’র প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, শাস্ত্রীয় বাৎসরিক আয় ১.১৭ মিলিয়ন ডলার। টাকার অঙ্কে ৯ কোটি ৬৫ লাখের বেশি।
বলা হচ্ছে, দক্ষিণ এশিয়ার টিমগুলো তাদের শীর্ষ খেলোয়াড়দের চেয়ে কোচদের বেশি পারিশ্রমিক দিচ্ছে। শাস্ত্রীর পেছনে আছেন অস্ট্রেলিয়ার ড্যারেন লেহম্যান। তার উপার্জন প্রায় ০.৫৫ মিলিয়ন ডলার। এরপরেই ইংল্যান্ডের কোচ ট্রেভর বেইলিস (০.৫২ মিলিয়ন ডলার)।
ক্রিকেট কোচদের মধ্যে সবচেয়ে কম উপার্জন করেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো। তার পকেটে আসে ০.০৯ মিলিয়ন ডলার (৯০ হাজার ডলার)। শ্রীলঙ্কার অন্তবর্তীকালীন কোচ নিক পোথাস কিছুটা এগিয়ে। তিনি পান ০.১৪ মিলিয়ন ডলার।
কোচ-ক্রিকেটারদের মধ্যে সবার উপরে অস্ট্রেলিয়ার স্টিভেন স্মিথ। অধিনায়কদের তালিকায় সবচেয়ে বেশি উপর্জনকারী তিনি। ১.৪৭ মিলিয়ন ডলার (১২ কোটি ১৩ লাখের বেশি)। ১.৩৮ মিলিয়ন ডলার নিয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের জো রুট আছেন দ্বিতীয় অবস্থানে।
অধিনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে কম আয়ের দিক থেকে শীর্ষে জিম্বাবুয়ের গ্রায়েম ক্রেমার (০.০৯ মিলিয়ন ডলার)। এদিক থেকে বাংলাদেশের ক্রিকেট বিজ্ঞাপন সাকিব আল হাসান ০.১৪ মিলিয়ন ডলার (১ লাখ ৪০ হাজার ডলার) আয় করেন। টাকায় ১ কোটি ১৫ লাখের বেশি।
অন্য ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে তুলনা করলে, রিয়াল মাদ্রিদের পর্তুগিজ সুপারস্টার রোনালদো এক বছরে ৫৮ মিলিয়ন ডলার পকেটে পুরেন। যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ৪৭৮ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার। ফর্মুলা ওয়ান রেসার ও বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমস যথাক্রমে ৩৮ মিলিয়ন ডলার ও ৩১.২ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন। টেনিস আইকন রজার ফেদেরারের অর্জন মাত্র ৬ মিলিয়ন ডলার। পেশাদার গলফার ররি ম্যাকলরয় ফেদেরারের চেয়ে এগিয়ে। তার নামের পাশে ১৬ মিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৬ ঘণ্টা, ১৯ অক্টোবর, ২০১৭
এমআরএম