এক সপ্তাহের ব্যবধানে তার আঙ্গুলের ব্যথা কিছুটা কমলেও তা পুরোপুরি সেরে ওঠেনি বিধায় শেষ ম্যাচেও তাকে মাঠর বাইরে থাকতে হচ্ছে। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান চিকিৎসক ডা. দেবাশীষ চৌধুরী।
দেবশীষ বলেন, ‘ওর হাতের আগের ব্যান্ডেজ খুলে নতুন করে করা হয়েছে। আঙ্গুলের সবশেষ অবস্থা জানতে ১০ ফেব্রুয়ারি ওর চিকিৎসক, যিনি অপারশেন করেছেন তিনি ব্যান্ডেজ খুলে দেখবেন। ফলে দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি তার খেলা হচ্ছে না। তবে আজকে যা জানা গেল, সেটা হলো ওর আঙ্গুলের অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। ’
গেল ২৭ জানুয়ারি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে ৪১তম ওভারে মোস্তাফিজুর রহমানের একেবারে প্রথম বলে লঙ্কান দলপতি দিনেশ চান্দিমাল সিঙ্গেল নেয়ার সময় তা ঠেকানোর লক্ষ্যে সাকিব এক্সট্রা কাভার থেকে ছুটে এসে বল কুঁড়িয়ে তা স্ট্যাম্পে থ্রো করার সময় শরীরের ভারসাম্য রাখতে না পেরে পড়ে যান।
পুরো শরীরের ভার হাত দিয়ে প্রতিহত করতে গেলে আঙ্গুলে চোট পান। কিছুক্ষণ উইকেটের অদূরে তাকে শুয়ে থাকতে দেখা য্য়। এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মেডিকেলে। সেখান থেকে ম্যাচ চলাকালীন চোটগ্রস্থ আঙ্গুলের এক্সরে করতে তাকে অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার চোটাক্রান্ত আঙ্গুলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ব্যান্ডেজ করে এক সপ্তাহের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৫ ঘণ্টা, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
এইচএল/এমআরএম