বুধবার (৩ জানুয়ারি) এ ঘটনা জানা গেছে।
ওই ৪ শিক্ষার্থী হলো-উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের পদুয়া দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী আয়শা আক্তার, একই স্কুলের নুসরাত জাহান, জগন্নাথ দীঘি ইউনিয়নের বেতিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র এবায়দুল হোসেন ও মুন্সিরহাট ইউনিয়নের মুন্সিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী মোসা. সাথি আক্তার।
গত ৩০ ডিসেম্বর সারাদেশে একযোগে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বেতিয়ারা, মুন্সিরহাট ও পদুয়া দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ওই চার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ না নিলেও ফলাফলে তাদের নাম এসেছে। পরীক্ষার ফলাফলে আয়শা আক্তার (রোল নম্বর- ৮১৮৯) পেয়েছে জিপিএ-২.৩৩ ও তার মোট নম্বর ২৯০। নুসরাত জাহান (রোল নম্বর- ৮১৯০) পেয়েছে জিপিএ-২.২৫, তার মোট নম্বর ২৯৩। এবায়দুল হোসেন (রোল নম্বর- ৭৬৮২) পেয়েছে জিপিএ-৩.৫৮, তার মোট নম্বর ৩৭৮ এবং সাথি আক্তার (রোল নম্বর- ৪৪৭০) পেয়েছে জিপিএ-২.৫০, তার মোট নম্বর ৩০৫।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বেতিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হামিদা আক্তার ও মুন্সিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মশিউর রহমান।
এ ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নুরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৮
আরআর