এদিকে ফাটল এবং ফাটল মেরামত সংক্রান্ত কোনো তথ্য জানে না প্রকৌশলী দপ্তর।
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে ফাটল দেখা দিয়েছে এমন সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
শনিবার রাতেই শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক ভাস্কর্যে মেরামত চলাকালীন রুবেল হোসাইন নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে। রুবেল মৃণাল হকের লোক বলে এসময় পরিচয় দেন।
এদিকে নানা অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে পুটিং (কংক্রিটে লাগানো হয় এমন শক্ত আঠা) জাতীয় উপাদান দিয়ে ফাটলগুলো আটকে দেয়া হয়। তবে ভাস্কর্যে পুটিং লাগানো হলেও পর্যাপ্ত রং ব্যবহার না করায় পুটিংগুলো বেরিয়ে আছে যা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের প্রকৃত রূপটি বিকৃত করা হয়েছে।
রুবেল নামে আটক ব্যক্তির কাছ থেকে লিখিত নিয়ে রোববার (৭ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার মজিবুর রহমান মজুমদার তাকে ছেড়ে দেন।
রেজিস্টার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, মৃণাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কারো সঙ্গে যোগাযোগ না করে লোক পাঠিয়ে দায়সারাভাবে কাজ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৮
আরবি/