বুধবার (১৩ মে) বিকেলে বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ।
আক্রান্তরা সবাই ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিসের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শিল্পী আক্তারের পরিবারের সদস্য।
ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ জানান, গত ২১ তারিখ প্রথমে তার (শিল্পী আক্তারের) ভাই ও দুদিন পর তিনিসহ তার পরিবারের সবার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তিনি ও সাত বছরের এক সদস্যের ফল নেগেটিভ হলেও তার পরিবারের ১৮ জনের পজিটিভ আসে। পরে দুই দফার তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হলে নেগেটিভ আসায় এখন সবাই সুস্থ আছেন।
শিল্পী আক্তারের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সাত বছরের সদস্য ছাড়া বয়স্ক, কিশোর, মা-বাবা, ভাই-বোন সবাই আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি দায়িত্ব পালনকালে অফিসে তার ছোট ভাই খাবার দিয়ে যেত। এতে ছোট ভাই কিছুটা অসুস্থ অনুভব করলে তার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ২১ তারিখ ফল পজিটিভ আসে। পরে সবার ফলই পজিটিভ আসে। বর্তমানে সবাই সুস্থ হয়েছেন। তিনি দায়িত্ব পালন করলেও পরিবারের সব সদস্য বাড়িতেই আছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২০
এমআরপি/এফএম