শুক্রবার (১৫ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ঢাকায় ২০টি ল্যাবে ও ঢাকার বাইরে ২১টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
তিনি জানান, ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। এদের মধ্যে পুরুষ সাত জন, নারী আট জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সের মধ্যে দুই জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে তিন জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে আট জন, ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে এক জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এক জন রয়েছেন। ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ২৭৯ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন তিন হাজার ৮৮২ জন।
তিনি আরও জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ২৫৯ জন। মোট আইসোলেশনে আছেন দুই হাজার ৭৪৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে এসেছেন দুই হাজার ৭৯৭ জন। অদ্যাবধি কোয়ারেন্টিনে এসেছেন ২ লাখ ৩৩ হাজার ৪৭০ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৪৬ হাজার ৮০৫ জন।
নাসিমা সুলতানা জানান, সারাদেশে ৬৪ জেলায় ৬১৭টি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য প্রস্তুত। তৎক্ষণিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের সেবা দেওয়া যাবে ৩১ হাজার ১৬৫ জনকে। সারাদেশে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে ৮ হাজার ৬৩৪টি। ঢাকার ভেতরে রয়েছে ২ হাজার ৯০০টি। ঢাকা সিটির বাইরে শয্যা হয়েছে ৫ হাজার ৭৩৪টি। এছাড়া আইসিইউ সংখ্যা রয়েছে ৩২৯টি, ডায়ালাসিস ইউনিট রয়েছে ১০২টি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৫ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২০
পিএস/আরআইএস