নিজেকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে আমরা কতো কিছুইনা করি। অনেকেই মনে করেন, মেয়েদের ভালো চেহারা, ফিগার আর ছেলেদের বড় অংকের ব্যাংক ব্যালেন্সই সঙ্গীর আকর্ষণের মূল বিষয়।
হাসি:
মুখে না বলেও অনেক কিছু প্রকাশ করা যায় সুন্দর হাসি দিয়ে। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, মেয়েদের চারিত্রিক বৈশিষ্টের দ্বিতীয় আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে হাসি।
হাসির মাধ্যমে আমাদের আত্মবিশ্বাস এবং সৌজন্যতা প্রকাশ পায়।
সত্য বলা:
কেউ প্রশ্ন করলে, আমরা কোনো কিছু না ভেবেই সত্য উত্তর দেই। সবসময় সত্য বলাটা শুধুমাত্র ভালোলাগা বা শ্রদ্ধা পাওয়ারই বিষয় নয় বরং আকর্ষণীয়ও।
কেয়ারিং দৃষ্টিভঙ্গি:
বাহ্যিক সৌন্দর্য সঙ্গীকে যতোটা আকর্ষণ করে, তার চেয়ে অনেক বেশি আকর্ষণ করে তার প্রতি আপনার কেয়ারিং দৃষ্টিভঙ্গি।
পরিচ্ছন্নতা:
ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করে, পরিপাটিভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।
অন্যকে গুরুত্ব দেওয়া:
সবার কথা মন দিয়ে শোনা, প্রয়োজনীয় তারিখ এবং বিভিন্ন ইভেন্ট নোটবুকে লিখে রাখা। নির্দিষ্ট দিনে তাকে কাজের কথা মনে করিয়ে দেওয়া অথবা শুভেচ্ছা জানানোও আকর্ষণীয় করার একটি কৌশল।
আই কনটাক্ট:
গোপন রহস্য হচ্ছে, আমাদের গায়ের রঙ যেমনই হোক, চোখ কিন্তু সবারই অনেক সুন্দর। চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বললে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। এটা আমাদের আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার শক্তিশালী মাধ্যম।
বন্ধুরা আরও নানা বিষয়ে জানতে ও আপনার মতামত জানাতে https://www.facebook.com/bnlifestyle
লাইফস্টাইল বিভাগে লেখা পাঠাতে পারেন [email protected]