নারিকেল তেলের তেমনই কিছু গুনাগুণ-
ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে লড়ে
নারিকেল তেল বিভিন্ন রকম ফ্যাটি এসিডে পরিপূর্ণ। যেমন- লরিক এসিড, মিরিস্টিক এসিড, ক্যাপ্রিক এসিড, ক্যাপ্রিলিক এসিড ইত্যাদি।
যেভাবে ব্যবহার করবেন
আধা কাপ নারিকেল তেল, এক টেবল-চামচ মধু, এক টেবিল-চামচ টক দই, আধা চা-চামচ হলুদ গুঁড়ো এবং কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল মিশিয়ে এ মিশ্রণ প্রতিদিন মুখে লাগান। মধু এবং হলুদ গুড়োর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান এবং টক দইয়ের ল্যাকটিক এসিড ত্বকের মৃত কোষ ঝেড়ে ফেলে।
প্রদাহ কমায়
নারিকেল তেলে উপস্থিত লরিক এসিড এবং ক্যাপ্রিক এসিড ত্বকের লালচে ভাব এবং ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এটি কোলাজেন প্রস্তুত করে ত্বককে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখে।
যেভাবে ব্যবহার করবেন
এক কাপ নারিকেল তেল, এক টেবিল-চামচ হলুদ গুঁড়ো, এক টেবিল-চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একদিন পর পর মুখে লাগান।
কোমল ও মোলায়েম রাখে
নারিকেল তেলের মূল কাজই হলো ত্বককে কোমল ও মোলায়েম রাখা। কয়েক ফোঁটা তেল নিয়ে একদম আলতোভাবে মুখের ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এভাবে কিছুদিন করলে নিজেই ত্বকের পরিবর্তন আঁচ করতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭
বিএটি/এমজেএফ