তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসা জরুরি। সেই চিকিৎসার জন্য দেশে-বিদেশে যেখানেই হোক মুক্ত অবস্থায় দিতে হবে।
শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে জাতীয়তাবাদী তাঁতীদল আয়োজিত 'বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং আজকের বাস্তবতা ও দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি কোন পথে?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় গয়েশ্বর এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমার মনে হয় সহ্য ধৈর্যের একটা সীমা থাকে। সেই ধৈর্যের সীমা শেষ পর্যায়ে অর্থাৎ আমাদের পেছনে দেয়াল আর পেছনে যাওয়ার জায়গা নেই। তাই আমাদের এখন সতর্ক হতে হবে। দেশের গণতন্ত্রকে মুক্ত করার জন্য, দেশকে মুক্ত করার জন্য, সর্বোপরি গণতন্ত্রের মাতা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য যেখান থেকে ডাক আসুক আমাদের চলে যাওয়া দরকার। আমার মনে হয় মানুষ সেই জন্য অপেক্ষা করছে এবং সেই ডাক যদি আসে সেই ডাকে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দেবে।
গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, দিবসের পর দিবস আসবে। এ পর্যন্ত অনেক দিবস নির্ধারিত হয়েছে। আসুন আমরা আরেকটা দিবস নির্ধারণ করি। যে দিবস হবে বাংলাদেশকে রক্ষা করার দিবস, যে দিবস হবে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি দিবস, যে দিবস হবে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার দিবস।
তাঁতীদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাজী মজিবুর রহমানের সঞ্চলনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২০
এমএইচ/এমএ