আইসিপি সূত্র জানায়, ফের মাছ আমদানির জন্য আইসিপিতে কিছু অত্যাধুনিক পরীক্ষণ যন্ত্রপাতি ও একজন বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিতে হবে। পরিকাঠামো উন্নয়নের বিষয়টি কলকাতা থেকে এক বিশেষজ্ঞ এসে সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করে কিছু পরামর্শ দিয়ে গেছেন।
এ বিষয়ে বাংলানিউজের জানতে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশন অফিসের সহকারী হাই কমিশনার মোহম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, ভারত সরকারের কাস্টমস দফতর আইসিপি দিয়ে মাছ আমদানির অনুমতি দিয়েছে বলে জেনেছি।
আগরতলার বটতলা বাজারের পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী ও বটতলা বাজার মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সুশান্ত দাস বাংলাদেশ থেকে মাছ আমদানির বিষয়ে জানান, বিষয়টি তিনি মৌখিকভাবে শুনেছেন। তবে তাদের হাতে এ সংক্রান্ত কোনো কাগজ এসে পৌঁছায়নি। আমদানির অনুমোদন সংক্রান্ত কাগজ এলে বাংলাদেশ থেকে আবার মাছ আমদানি শুরু করবেন।
তিনি আরও জানান, রাজ্যবাসী যেমন বাংলাদেশের সুস্বাদু মাছের জন্য আগ্রহভরে তাকিয়ে থাকেন, তেমনি ব্যবসায়ী হিসেবে মানুষের পাতে আবার বাংলাদেশের মাছ তুলে দিতে পারলে খুশি হবেন।
আগরতলার রাধানগর এলাকার গৃহিণী দেবযানী ভট্টাচার্য্য বাংলানিউজকে বলেন, রাজ্য মাছে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও বাংলাদেশের বড় বড় হাওরের মাছের স্বাদই আলাদা, যার সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা হয় না।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৭
এসসিএন/এএ