জানা যায়, বিকেল নাগাদ বাবুল হালদার, তার স্ত্রী সাবিত্রী হালদারের চিৎকার শুনে ছুটে যান প্রতিবেশীরা। গিয়ে দেখতে পান স্বামী-স্ত্রী ও তাদের এক আত্মীয়া শিবু হালদারের রক্তাক্ত মরদেহ মেঝেতে পড়ে আছে।
সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় এ ডি নগর থানায়। এলাকাবাসীর সন্দেহ ছেলে সুজিৎ হালদার বাবা-মা ও তাদের আত্মীয়াকে খুন করেছেন।
খবর পেয়ে পশ্চিম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তীর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
এলাকাবাসী জানান, বাবা মায়ের সঙ্গে ছেলের সম্পর্ক ভালো ছিলো না।
এ ডি নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রহুন আলম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ছেলে স্বীকার করেছে সেই রাগের মাথায় খুন করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৭
এসসিএন/এএ