সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নগরের হোটেল আগ্রাবাদের ইছামতি হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের ৮টি চেম্বারের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
এফবিসিসিআই এনগেজ, রিফ্লেক্ট অ্যান্ড প্ল্যান অব অ্যাকশন (ইআরপি) শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শেখ ফজলে ফাহিম।
তিনি বলেন, বাজেট সামনে রেখে ১০ দিন আগে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করি। তিনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে অবহিত।
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে বেসরকারি খাতের অবদান বেশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিজ্ঞানভিত্তিক পলিসি তৈরি করেন বেসরকারি উদ্যোক্তারা। এলাকার সম্পদের প্রাচুর্যের ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগ করতে হবে। তাই এফবিসিসিআই মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
তিনি জানান, এফবিসিসিআই আরবিট্রেশন সেন্টারে বাণিজ্যিক বিরোধ নিষ্পত্তিতে এবং ইকোনমিক ইনস্টিটিউশন পলিসি প্ল্যানিং অ্যান্ড ডিজাইনের কাজ করবে। পূর্বাচলে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ৫৪ কাঠা জমিতে ৫০ তলা টাওয়ার নির্মাণ করা হবে।
সভায় এফবিসিসিআই, চট্টগ্রাম চেম্বার, মেট্রোপলিটন চেম্বার, চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বার, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান উইম্যান চেম্বারের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, মহাত্মা গান্ধী বলে গেছেন-চট্টগ্রাম সর্বাগ্রে। দেশে ব্যবসায়ীদের পার্লামেন্ট এফবিসিসিআই। আগামী দিনের বাংলাদেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য এগিয়ে নেবে এফবিসিসিআই’র নতুন সভাপতি।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম অর্থনীতির হৃদপিণ্ড। চট্টগ্রামকে বাদ দিয়ে দেশের অর্থনীতি কল্পনাই করা যায় না। এ জনপদের অর্থনীতি এগিয়ে নিতে সরকার কাজ করছে। ইকোনমিক জোন, টানেল হচ্ছে। আমরা ব্যবসায়ী নেতারা এফবিসিসিআইয়ের সভাপতির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো। সরকারের সঙ্গে সেতুবন্ধন রচনা করবেন ব্যবসায়ী নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি