রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার পঞ্চকরণ ইউনিয়নের ‘দেবরাজ দীঘি’ নামে একটি সরকারি পুকুর খনন কাজের সময় শ্রমিকরা কঙ্কালটি পায়।
স্থানীয়দের ধারণা, বাগেরহাটের আধ্ম্যাতিক পীর ও মুসলিম শাসক খানজাহান আলী (রহ.) বাগেরহাটে প্রায় ৩৬০টি দিঘি খনন করেছিলেন।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, শ্রমিকরা পুকুর খননের সময় সমতল ভূমির থেকে ১৪ ফুট নিচে একটি কুমিরের মাথার কিছু অংশ পেয়েছে। পাওয়া কঙ্কালের অংশ বিশেষ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে আমার হেফাজতে রেখেছি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। পাওয়া কুমিরের প্রজাতি, বয়স এবং ওই স্থানে কিভাবে এলো এসব জানতে কিছুটা সময় লাগবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান বলেন, পুকুর খননের সময় পাওয়া কুমিরের মাথার কঙ্কালটি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে উদ্ধার করে নিরাপদে রাখা হয়েছে। এটি বাগেরহাট প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০১৯
আরএ