মুলত এ আম গাছের নাম কেউই জানে না। তবে আঞ্চলিকভাবে একে বারোমাসি আম গাছ বলে চিনে সবাই।
নওগাঁর পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন বাংলানিউজকে জানান, বছরের দু’বার গাছটি থেকে আম সংগ্রহ করেন তিনি। আমগুলো দেখতেও যেমন সুন্দর খেতেও বেশ মিষ্টি। তবে বছরের প্রথমবার গাছটিতে যে পরিমাণ আম পাওয়া যায়, সেই তুলনায় দ্বিতীয়বার ফলন কিছুটা কম হয়।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মনোজিদ কুমার বাংলানিউজকে জানান, বারোমাস আম পাওয়া যায় বাংলাদেশে এধরনের আম গাছের সংখ্যা খুব কম। তবে প্রথম মুকুলে যে পরিমাণ আমের ফলন হয়, পরের মুকুলে আর সেই পরিমাণ ফলন হয় না। তবে এই আম গাছগুলো নিয়ে রাজশাহী আম গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণা চলছে। তারা গবেষণা করছেন কীভাবে বছরের দু’বার সমান পরিমাণ আম ফলানো যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৮
এসআরএস