বইমেলা
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও পূর্বাপর নিয়ে যথাযথ পাণ্ডুলিপির অভাব ও পূর্ণাঙ্গ গবেষণার অভাবে বই প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে
বইটিতে মোট ১০টি গল্প রয়েছে। সবগুলো গল্পেই রয়েছে দর্শনের ছাপ। কোনো গল্পে রয়েছে ব্যক্তির আদর্শগত দ্বন্দ্ব। একই সঙ্গে দ্বিধা নিয়ে
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, একুশে ফেব্রুয়ারি পর দিন বইপ্রেমীদের ভিড় ছিলো লক্ষ্য করার মতো। অনেকে শুরুর
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বইমেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, যেসব শিশুরা সারাদিন ব্যস্ত থাকে চকোলেট কিংবা ফুল বিক্রিতে কিংবা
ঐতিহ্য (প্যাভিলিয়ন ১৬) থেকে বের হয়েছে ‘বাঘ আসছে’। বিখ্যাত শিকারি কেনেথ অ্যান্ডারসনের পাঁচটি কাহিনী এতে স্থান পেয়েছে। এ বইতে
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) প্রভাত ফেরির পর থেকেই ছোট শিশুকে কোলে নিয়ে মা-বাবা, ছোট ভাই-বোনকে নিয়ে বড় ভাই-বোন বইমেলা প্রাঙ্গণকে ভরিয়ে
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তিনি মেলা প্রাঙ্গণে এসে ঘুরে ঘুরে বইগুলো কিনেছেন। কিন্তু বিপত্তিটা হয় মনিরুল যখন
এ সূত্র ধরেই বাঙালির বইমেলায় উঠে আসে বাঙালির ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সাহিত্যের বিভিন্ন বিষয়। পাশাপাশি এ প্রাণের মেলায় মিশে আছে
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মেলার ২১তম দিনে বিভিন্ন স্টল ঘুরে তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেল, সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বইগুলো সম্পর্কে। মেলায়
সায়েন্স ফিকশন বা বিজ্ঞানের বইয়ের দিকেও ঝোঁক দেখিয়েছে শিশুদের কেউ কেউ। গ্রন্থমেলার বাংলা একাডেমি অংশে বাবা-মায়ের সঙ্গে মিরপুর
ভাষা আন্দোলনের প্রভাবে একদিকে যেমন সাহিত্য, সংগীত, চিত্রকলাসহ সৃষ্টিশীলতার প্রতিটি ক্ষেত্রে গুণগত ও পরিমাণগত পরিবর্তন এসেছে,
বাঙালির এ বীরত্বপূর্ণ ঘটনাকে স্মৃতিপটে ধারণ করে রাখতেই ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী গ্রন্থমেলার নামকরণও করা হয়েছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাবা-মায়ের হাত ধরে সে এসেছে অমর একুশে গ্রন্থমেলায়। এক হাতে পতাকা ধরে বাবার কোলে থেকেই অন্য হাতে নেড়ে
প্রখ্যাত শিশু সাহিত্যিক মোহাম্মদ নাসির আলী ও তার বন্ধু আইনুল হক খান মিলে ১৯৪৮-৪৯ সালে গড়ে তোলেন প্রকাশনা সংস্থা নওরোজ কিতাবিস্তান।
লেখকের ১৫তম এ বইটি প্রকাশ করেছে মুক্তচিন্তা প্রকাশনী। প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। বইটি গ্রন্থমেলার ৪৪৪-৪৪৫ নম্বর স্টলে
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দিনের মতো প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন না থাকলেও যারাই এসেছেন তাদের
বইটি গ্রন্থমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের ছায়াবীথি প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। বইটি মূলত প্রেমনির্ভর। এ নিয়ে লেখক কুমের
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলা পরিষদের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চত্বরে উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরি এ মেলার আয়োজন করে। প্রধান
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে ঐতিহাসিক শহীদ ডা. আবুল কাশেম ময়দানে এ মেলার উদ্বোধন করেন জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক মোকাম্মেল
বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের আড্ডার ঠিকানা হয়ে ওঠে অমর একুশে গ্রন্থমেলার দুই প্রাঙ্গণ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের মেলা ঘুরে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন