জলবায়ু ও পরিবেশ
বুধবার (০৫ ডিসেম্বর) দুপুরে বন্যপ্রাণী আইনের আওতায় আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। হবিগঞ্জ রেমাকালেঙ্গা রেঞ্জ কর্মকর্তা
বুধবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে মেঘনা নদীর তুলাতলী এলাকায় মাছ ধরার সময় জেলেদের জালে অলিভ রেডলে প্রজাতির কচ্ছপটি ধরা পড়ে। পরে সেটি
সোমবার (৩ ডিসেম্বর) ২০০টিরও বেশি দেশের ২৪ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারী এই আর্তি নিয়ে হাজির হয়েছেন সেখানে। দুই সপ্তাহের এ সম্মেলন শেষ
আর নতুন এ প্রজাতির ব্যাঙয়ের সন্ধান পান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. কামরুল হাসান। নতুন
শনিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে পৃথিবীব্যাপী মহাবিপন্ন ‘বনরুই’ ধরে হত্যা করার ছবি ও ভিডিওচিত্র বাংলানিউজের কাছে এসেছে। হত্যার পরে
আরো মজার ব্যাপার- গাছের ডাল থেকে উড়ে যেয়ে পোকামাকড় শিকার করে এবং শিকার শেষে আগের জায়গায় অর্থাৎ যেখানে সে বসা ছিল সেখানে ফিরে আসে।
তিন ফুট উঁচু ওই মোরগটির মালিক ফিথিম সেজফিজাজ তার নাম দিয়েছেন মেরাক্লি। আর মেরাক্লি সম্পর্কে ফিথিম আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে
‘রুগ্ন’, ‘মাঝারি’ এবং ‘উন্নত’ এই তিন ধরনের চা বাগানের ক্যাটাগরিতে (বিন্যাস) বিস্তৃত হয়ে আছে সারাদেশের ১৬৬টি চা বাগান।
বয়সের তুলনায় অনেক বড় এ পশুটি বেড়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়ার লেক প্রেসটনের একটি ফার্মে। সেখানে ছয় বছর ধরে এর লালন করছেন জিওফ পিয়ারসন নামে
বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে নীলফামারী শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের নিয়ামতপুর এলাকা থেকে কবুতরটি উদ্ধার করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা
‘ফার্ন’ হলো ঢেকিশাক গোষ্ঠীয় উদ্ভিদ। পাতাগুলো মাছের লেজের মতো দুইভাবে বিভক্ত। পাহাড়ি বনে, পরিত্যক্ত জায়গায় এই ফার্ন উদ্ভিদকে
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জের রেঞ্জকর্মকর্তা মোনায়েম হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার (২৬ নভেম্বর) রাতে বানরটি কমলগঞ্জ উপজেলার
মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) উদ্যোগে নগরের অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার (২৬ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উদ্ধার হওয়া সাপটি লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের গাড়িভাঙ্গা এলাকায় অবমুক্ত করা হয়। এ সময় উপস্থিত
এক সময় সেই জায়গাগুলোতে তারা ডিম পাড়ে। কিন্তু প্রজনন মৌসুসে সেসব জায়গায় ডিম ফুটে বাচ্চা তোলার পরই ঘটে যত রকমের বিপত্তি।
জাবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. কামরুল হাসান বলেন, এ বছর অক্টোবরের প্রথম থেকেই পরিযায়ী পাখিরা ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেছে।
রাজধানীর অদূরে সাভার এলাকা থেকে দুই বন্যপ্রাণী গবেষকের সহায়তায় প্রাণে রক্ষা পায় পাখিগুলো। এর মধ্যে ছিল ১০টি তিলি-ঘুঘু (Western Spotted Dove),
রোগাক্রান্ত এসব গাছগুলো তখন প্রাণে বেঁচে উঠতে চায় বারবার। নতুন করে ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’ ছড়াতে চায় চা প্রেমীদের জন্য। সম্প্রতি
উপজেলা বন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে ধান কাটছিলেন। এসময় তারা সাপটি দেখতে পান। পরে সবাই মিলে
পাখিটির নামই বলে দেয়- তার শারীরিক বর্ণনার টুকরো অংশ। ‘লম্বাপা-তিসাবাজ’ অর্থাৎ লম্বা পায়ের অধিকারী সে। যদিও বাজ পাখিরা দারুণ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন