জলবায়ু ও পরিবেশ
ফররুখ আহমদের ‘ঝুমকো লতা’ নামের ছড়ায় ঝুমকো লতার সৌন্দর্য ধরা পড়েছে এভাবে: ‘ঝুমকো লতা কানের দুল উঠল ফুটে বনের ফুল- সবুজ পাতার
এবার পাখি বিক্রির নতুন কৌশল বেছে নিয়েছেন শিকারিরা। প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে শিকার করে মহাসড়কে দাঁড়িয়ে পাখি
জোয়ারের পানি ঠেকাতে উপজেলাটিতে বর্তমানে পর্যাপ্ত বেড়িবাঁধ নেই। ফলে মেঘনা উপকূল এখন অরক্ষিত। বর্ষা মৌসুমে নদীর জোয়ারে ডুবে যায়
এদিকে, বুধবারও ঢাকাসহ সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এতে গরম অনুভব হবে সারা দিনই। মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) ঢাকায় দেশের
কিন্তু শ্রাবণের শেষভাগে মৌসুমী বায়ু দুর্বল হয়ে পড়ায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণও কমে গেছে। শেষ বর্ষায় রোদে পুড়ছে প্রকৃতি। তবে শরতের শুরুতে
সোমবার (১৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার পাগলা বাজারের সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের পাগলা মডেল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ
ফুল, ফলের গাছ তো বটেই; প্রকৃতি তার আপন সৌন্দর্য আর নিসর্গ ঘ্রাণ নিয়ে জেগে আছে শ্রীমঙ্গলের শান্তিবাড়িতে। এখানে শহরের কোনো কোলাহল
‘পাকরা-উল্টোঠুঁটি’ তেমনি এক ধরনের পরিযায়ী পাখি। যারা মাটি চষে খাবার খায়। এর আরেকটি নাম ‘খোয়াজ’। এর ইংরেজি নাম Pied avocet এবং
আইনের খসড়া তৈরি করতে রাজশাহীতে পরামর্শমূলক এক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ আগস্ট) রাজশাহীর হোটেল ওয়ারিশনে
সাধারণত এ কথা জানা যে, বেশিভাগ ক্ষেত্রেই সাপ ব্যাঙকে খেয়ে থাকে। কিন্তু এবার ব্যাঙের শিকারে পরিণত হলো ঢোঁড়া সাপ। অল্প সময়ের ব্যবধানে
বুধবার (৮ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের সীমান্তঘেঁষা গজনী বিটের ভেরভেরি এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। বন বিভাগ ও
বুধবার (০৮ আগস্ট) দুপুরে শহরের স্মৃতি অম্লান চত্ত্বরে পাখিটি অবমুক্ত করেন সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ।
প্রজনন মৌসুমে পাখিদের প্রয়োজন পড়ে বাসা তৈরির। প্রকৃতিতে দুইটি পাখির যুগল-মিলনের পর লতাপাতা দিয়ে নিজের বসবাসের ঘরটি তৈরি জন্য
মঙ্গলবার (৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক সহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি জানান, তার
সোমবার (০৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের জাতীয় বৃক্ষ মেলায় শাহজাহান আহমেদের সঙ্গে কথা হয় বাংলানিউজের। ফুলের চারা কিনতে আসা এ
এ দৃশ্যের দেখা পাওয়া যায় শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা গেল, ভিন্ন প্রজাতির এ
সংস্থাটি প্রায় এক বছর ধরে চারটি মহাবিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ প্রজননে কাজ করে চলেছে। এ কার্যক্রমে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করছে
শুক্রবার (৩ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ঢেলি করটিয়া এলাকার একটি বাঁশঝাড় থেকে অজগরটি ধরা হয়। টাঙ্গাইল বন বিভাগের ফরেস্টার মো. দেওয়ান
বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে বিএফআরআই-এর অডিটরিয়ামে আয়োজিত ‘স্বাদুপানির ঝিনুক ও শামুক সংরক্ষণ’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের
হারিয়ে যায় প্রকৃতির এই প্রান্ত থেকে। আবার হয়তো কোনো সময় কোনো দিন একই স্থানে খাদ্যসন্ধানে ফিরে আসবে। পাখিদের এমন যখন-তখন হুটহাট ছুটে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন