আদালত
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালরে বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ আলী হোসাইন এ রায় দেন।
বুধবার (১২ জুন) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইন এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মিজানুর সদর
রোববার (৯ জুন) টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) মনিরুল ইসলাম খান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, রোববার
মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জসীম উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বড়লেখার জ্যেষ্ঠ
সোমবার (২০ মে) এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
সোমবার (১৩ মে) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অরূপ কুমার গোস্বামী এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- কুমারখালী উপজেলার
শনিবার (১১ মে) বিকেলে নির্যাতনের শিকার ওই গৃহকর্মী বাদী হয়ে জামালপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত মাজেদুল সদর উপজেলার
বুধবার (৮ মে) বিকেল ৩টার দিকে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আল-মামুন রিমান্ড শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। এর আগে
আসামির উপস্থিতিতে মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শওকত আলী এ রায় দেন। ফটিক চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর
মঙ্গলবার (৭ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতের বিচারক মুন্সি মশিয়ার রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা
প্রায় আটবছর আগে যাদের আবেদনে উচ্চ আদালত রায় দিয়েছিলেন, সেই সংগঠনের পক্ষে এক সম্পূরক আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র
রোববার (২৮ এপ্রিল) এক মামলার শুনানিকালে আপিল বিভাগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীদের কাছে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন,
রোববার (২৮ এপ্রিল) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট আবেদনটি জমা দেওয়া হয়। রিট আবেদনটি করেছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর
বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে-২ এর বিচারক সামছ উদ্দিন খালেক এ দণ্ডাদেশ দেন।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক বেগম ফাহমিদা কাদের আসামির উপস্থিতিতে এ দণ্ডাদেশ দেন।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মো. শহিদুল্লাহ এ রায় দেন। আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের
একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন প্রাপ্তদের ১০ হাজার এক টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এসময় অভিযোগ
বুধবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এ কে এম এনামুল করিম এ দণ্ডাদেশ দেন। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হাফিজুর রহমান এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত
এক আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার (৭ এপ্রিল) এ রুল জারি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন