পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য

মৎস্যসম্পদ রক্ষায় দেশবাসীকে পরিবেশের প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

সোমবার সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে
বুধবার (০৮ আগস্ট) দুপুরে শহরের স্মৃতি অম্লান চত্ত্বরে পাখিটি অবমুক্ত করেন সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ।
প্রজনন মৌসুমে পাখিদের প্রয়োজন পড়ে বাসা তৈরির। প্রকৃতিতে দুইটি পাখির যুগল-মিলনের পর লতাপাতা দিয়ে নিজের বসবাসের ঘরটি তৈরি জন্য
মঙ্গলবার (৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক সহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি জানান, তার
সোমবার (০৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের জাতীয় বৃক্ষ মেলায় শাহজাহান আহমেদের সঙ্গে কথা হয় বাংলানিউজের। ফুলের চারা কিনতে আসা এ
এ দৃশ্যের দেখা পাওয়া যায় শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা গেল, ভিন্ন প্রজাতির এ
সংস্থাটি প্রায় এক বছর ধরে চারটি মহাবিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ প্রজননে কাজ করে চলেছে। এ কার্যক্রমে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করছে
হারিয়ে যায় প্রকৃতির এই প্রান্ত থেকে। আবার হয়তো কোনো সময় কোনো দিন একই স্থানে খাদ্যসন্ধানে ফিরে আসবে। পাখিদের এমন যখন-তখন হুটহাট ছুটে
কিং পেঙ্গুইনদের এই বসতিটি আফ্রিকা ও অ্যান্টার্কটিকার মধ্যবর্তী ভারত মহাসগরে ফ্রান্সের অধিকৃত একটি দ্বীপে বলে জানা যায়। সম্প্রতি
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন পরিবেশবিদ ও বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শ্রীমঙ্গলের এক পরিবেশপ্রেমী
বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ‘ওয়াইল্ড লাইফ’ পার্কের কর্তৃপক্ষ দাবি করে, সিংহের আক্রমণে বিপন্ন প্রায় ‘কালো গণ্ডার’গুলো মারা
এই ‘নীলরাজা’ পাখিটির অপর বাংলা নাম ‘কালাঘাড় রাজন’। এর ইংরেজি নাম Black-naped Monarch এবং বৈজ্ঞানিক নাম Hypothymis azurea। এর উচ্চতা ১৬ সেন্টিমিটার।
বেশ কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ জায়গায় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হলেও অনেক জায়গায় ভারি থেকে অতিভারি বর্ষণ হচ্ছে। শুক্রবার (২৭
পরিচর্যায় উড়তে সক্ষম হলে বৃহস্পতিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে স্থানীয় পরিবেশ বান্ধব বিনোদন কেন্দ্র পাতাকুড়ি বিনোদন পার্কে মহাবিপন্ন এ
জানা যায়, আফ্রিকান টিক ওক (African Teakoak) প্রজাতির বৃক্ষ বর্তমানে আফ্রিকাতেই হারিয়ে যেতে বসেছে। বাংলাদেশে এ প্রজাতির দুইটি বৃক্ষের
সাপ ধরে সাপ খেতে পটু বিষাক্ত ‘শঙ্খিনী’। তবে তা বরাবরেই ঘটে যায় প্রকৃতির গভীর নিস্তব্ধতায়। আমাদের পক্ষে সেই বিরল দৃশ্যগুলো দেখার
মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) দুপুরে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেতুবন্ধন এর আয়োজন করে। সংগঠনটির
বাংলানিউজের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কথোপকথনে এ কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
পরিবেশ বিষয়ক বিখ্যাত ফটোগ্রাফারের চোখে ধরা পড়েছে ওই ‘সাপ গ্রাস খেলা’র কয়েকটি স্থিরচিত্র। ২৮ বছর বয়সী ফটোগ্রাফার দাও থান পাথ
মঙ্গলবার (১৭ জুলাই) শ্রীমঙ্গল শহরের ইছবপুর এলাকা থেকে আহত অজগরটিকে উদ্ধার করে বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে (বাবসেফা) নিয়ে আসা হয়।
পুকরে মাছ খায় মাছকে। কিন্তু সেটা সবল বা দুর্বল জাত হিসেবে নয়। সাধারণত ছোট মাছই পড়ে বড়’র কবলে। তবে জীব-জন্তুর ক্ষেত্রে এর ভিন্নতা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন