মুক্তমত
লেখক রমেন দাশগুপ্ত। আমার মতো একজন ছাপোষা সরকারি কর্মকর্তা ‘একসঙ্গে’ একই শহরে থাকি। ব্যক্তি রমেনের সাথে আমার পরিচয় আছে। সেটা আমি
ঢাকা: গত কটা দিন বাংলাদেশ ছিলো ক্রিকেটের চাদরে মোড়া। তাতে ছিলো দুটি রঙেরই প্রাধান্য পতাকার লাল আর সবুজ। আর ছিলো জাতীয় প্রতীক রয়েল
মার্চ মাস। বাঙ্গালি জাতির তিন হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ঘটনাবহুল আর তাৎপর্যময় মাস। এই মাসেই সূচিত হয়েছিল বাংলাদেশ তথা
গল্পটা আম্মুকে নিয়ে। তবে নানুর মুখে শোনা। আমার মা তখন ছোট্ট শিশু। একাত্তরের মু্ক্তিযুদ্ধকালে আমার রেলওয়ে প্রকৌশলী নানাভাই শহর
সময়ের হিসেবে আমার জন্ম স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রায় এক দশক পর। আমি জন্মেছি স্বাধীন ভূমিতে। নিঃশ্বাস ফেলেছি মুক্ত দেশে। পতপত করে উড়তে
বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের দারুন উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিকেট ম্যাচ দেখে বিজয়ের আনন্দ নিয়ে ঘুমিয়েছি। শেষ রাতে মধুর স্বপ্নে ঘুম ভেঙে
সোনালী চেতনার সৌম্য অভ্যুত্থানসার্থক অনিমেষ অনন্ত এ জনম ভেঙে জিঞ্জীর, পরাধীনতাস্বাধীনতা, আমার স্বাধীনতা । কবি স্বাধীনতায় সোনালী
আমরা যারা গরিব বাংলাদেশ থেকে মধ্যবিত্ত বাংলাদেশের রূপান্তর চাক্ষুষ দেখেছি, তারা শৈশবের অন্তত একটা লাইব্রেরির কথা মনে করতে পারি।
আমি যখন খুব ছোট ছিলাম তখন একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটি আমার খুব প্রিয় একটা দিন ছিল। কারণ সেদিন ছিল আমার বাবার জন্মদিন! আমার মা, বাবার
অস্ট্রেলিয়ায় এসেছি বহু বছর, তবু প্রায় প্রতিটি বইমেলার শুরুতে ঢাকায় থাকার চেষ্টা করেছি। একুশের বইমেলা, ভাষা শহীদদের স্মরণে
'এ জাতিকে কেউ দাবায়া রাখতে পারবে না।' মহান নেতার সেই সাহসী উচ্চারণে যে জাতি উজ্জীবিত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করলো সে জাতি বীর সেনানীদের
একাত্তরে জন্মাইনি বলে পারিনি রুখে দাঁড়াতে, তবু পয়তাল্লিশ বছর পর আজও একাত্তর বয়ে চলেছে বুকে। একাত্তর না দেখলেও শুনেছি মায়ের কম্পিত
আগেও বলেছি, বাংলাদেশে ভারতীয় বাংলা সিনেমা আসার দরকার আছে। যৌথ প্রযোজনার নামে হলেও এসব ফিল্ম আসুক। ব্যাপারটা আমি সমর্থন করি। এর
ঢাবা: শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকে “দুই মেধাবী কি দমে যাবেন” শীর্ষক সাম্প্রতিক একটি লেখায় সাড়া দিয়ে যারা এগিয়ে এসেছেন, সুমি আর
কাউকে বই ধার দিও না। বই ধার নিলে কেউ আর তা ফেরত দেয় না। আমার লাইব্রেরিতে কেবল সেই বইগুলোই আছে যেগুলো লোকে আমাকে ধার দিয়েছিলো। -আনাতোল
এক সময় খেলাধুলার রিপোর্ট করতাম বলে বিশ্বের নানা প্রান্তের ফুটবলার, ক্রিকেটার থেকে ক্রীড়াঙ্গনের প্রায় সবার পরিসংখ্যান মুখস্থ
এই যুগের ছেলেমেয়েরা আমাদের শৈশবের কথা শুনলে রীতিমতো আঁতকে উঠবে। তখন টেলিভিশন ছিল না। টেলিভিশন নামে একটা যন্ত্র আছে সেটা জানতাম এবং
শুভ্রবসনা ভুবনমোহিনী বিদ্যাদায়িনী মা সরস্বতী। ঈশ্বরের জ্ঞানশক্তির প্রকাশ হচ্ছেন শ্রী শ্রী সরস্বতী। তিনি বিদ্যার ও জ্ঞানের
সবুজের আচ্ছাদন আর উঁচু-নিচু পাহাড়ের নৈসর্গিক সৌন্দর্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে (চবি) আলাদা করেছে বাংলাদেশের অন্য যেকোনো
দ্য গার্ডিয়ান, দ্য টাইমস্, সায়েন্স হেলথসহ দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গত ২১ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে মায়ের দুধ থেকে অ্যান্টিবায়োটিক
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন