ট্রাভেলার্স নোটবুক
ঢাকা: কিছুদিনের জন্য বেড়ানো বা গা-ঢাকা দিতে দ্বীপ জায়গাটা মন্দ নয়! স্থলের জমিনে শুয়ে জলের গান শুনতে অনেকেই পাড়ি জমান দূরদ্বীপে। আর
সাহিত্যের দরবারে ভ্রমণের কদর নিয়ে মত-পার্থক্য আছে। কিন্তু ভ্রমণ যখন নিরীক্ষা এবং পর্যবেক্ষণের শক্তিতে অবলোকনের অতলস্পর্শী
ক্যাম্পাস জীবনের প্রতিটি ক্ষণ যদি হয় সুন্দর আগামীর পথে প্রেরণা, তাহলে ঘুরতে যাওয়া হবে সেই আগামীকে কাছে থেকে দেখা, জীবন সম্পর্কে
ক্যাম্পাস জীবনের প্রতিটি ক্ষণ যদি হয় সুন্দর আগামীর পথে প্রেরণা, তাহলে ঘুরতে যাওয়া হবে সেই আগামীকে কাছে থেকে দেখা, জীবন সম্পর্কে
ক্যাম্পাস জীবনের প্রতিটি ক্ষণ যদি হয় সুন্দর আগামীর পথে প্রেরণা, তাহলে ঘুরতে যাওয়া হবে সেই আগামীকে কাছে থেকে দেখা, জীবন সম্পর্কে
ক্যাম্পাস জীবনের প্রতিটি ক্ষণ যদি হয় সুন্দর আগামীর পথে প্রেরণা, তাহলে ঘুরতে যাওয়া হবে সেই আগামীকে কাছে থেকে দেখা, জীবন সম্পর্কে
রংপুর শহরের তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের অন্যতম স্মারক। শহরের কাছেই ইতিহাস বিজড়িত সংগ্রহশালার ঐতিহাসিক
এবার পরিকল্পনাটা আমারই। কিন্তু মুকুল ভাই, ইব্রাহীম ও চঞ্চল এলাহীর আবদার ভিন্ন। শীতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সিলেটের
ঢাকা: রাজধানীতে বুক ভরে নিশ্বাস নেওয়ার জায়গার খুব অভাব। পরিবারের সবাই মিলে একসঙ্গে হই-হুল্লোড় করে আনন্দ করবেন, এমন আয়োজন কোথায়!
দেশের অন্যতম প্রাচীন বন সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারঘাট উপজেলার রেমা কালেঙ্গা। জানার পর থেকেই দেখতে মন উদগ্রীব হয়ে ছিল।
পূর্ব প্রকাশের পর...ভোরে ঘুম থেকে জেগে হোটেলেই নাস্তাটা সেরে নিলাম। এরপর ৩০০ বাথে একটি ট্যাক্সি দিয়ে ৪০ মিনিটের মধ্যেই পৌঁছে গেলাম
ঢাকা: যখন ব্যাংকক পৌঁছালাম, তখন সকাল ৯টা। বাস থেকে নেমেই আমরা একটা ট্যাক্সি নিলাম। চালক ছিলেন একটি মেয়ে। লম্বা জার্নির পর খুব
প্রকৃতিকে এমন দরদ দিয়ে ভালোবেসেছি যে, ছুটি পেলেই প্রকৃতির টানে ঘর ছেড়ে ছুটে চলে যাই দূর বহুদূর অপার সৌন্দর্যের প্রাকৃতিক কোনো এক
ঘড়ির কাঁটায় সকাল ৭টা। কানে আসছে অতিথি পাখির কলতান। আকাশ দিনের বার্তা দিতে শুরু করেছে। তখনও খোঁজ নেই সূয্যি মামার। খবর নেই
খাই আইল্যান্ড এ পৌঁছানোর পাঁচমিনিট আগে আমাদের ক্রুসের গাইড বলল- এখানে নেমে তার পাশে থাকা একটা ছোট
স্বপ্নের দেশ থাইল্যান্ড। আমার ছোটবোনের বহুদিনের শখ সাজানো-গোছানো পরিপাটি এ দেশটি ঘুরে দেখার। কিন্তু সময়ের অভাবে তাকে নিয়ে যেতে
ঢাকা: নিঃশব্দের জলাভূমি আর নীল আকাশের নিচে জেগে আছে কাট্টলি বিলের অনেকগুলো দ্বীপ। কাপ্তাই লেকের বিস্তৃত জলরাশির ঠিক মধ্যখানে এই
সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই, গহীন পাহাড়ের দুর্গম উঠা-নামা পথ। যতই দেখি প্রাণ ভরে না। ক্ষুধা তৃষ্ণা বেড়েই চলেছে। দুঘণ্টা ট্রেকিংয়ের পর পেলাম
সমুদ্র সৈকত কার না প্রিয়। সামনে বিশাল নীল সমুদ্র, সাদা বালির বিস্তর প্রান্তর আর পাথরের ওপর আঁছড়ে পড়া নীল জলরাশিতে সময় কাটাতে মানুষ
ঢাকা থেকে তাড়াহুড়ো করে বের হয়ে গেলাম। আর যাই হোক বের হওয়ার মুহূর্তে মেজাজটা বিগড়াতে চাই না। ঢাকাকে জ্যামমুক্ত অবস্থায় বিদায় দিয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন