ট্রাভেলার্স নোটবুক
তাজমহল। একটি নাম, একটি বিস্ময়। ভালোবাসার এক অপূর্ব নির্দশন। মুঘল স্থাপত্যশৈলীর এক অনন্য দৃষ্টান্ত। সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তম
শুকতারা (সিলেট) থেকে ফিরে: প্রকৃতি এখানে তার নিজের মতো। আর তার সঙ্গে মিতালি করেছে ছোট্ট ছোট্ট কটেজ। যেখানে মিশে আছে নিবিড় প্রকৃতির
যমুনার জলস্রোতের পাশে তাজমহল যেন ভেসে ওঠা একটি দ্বীপ। এ দ্বীপ কখনো প্রেমের, কখনো বা সে আবার বিরহের। তাই ভালোবাসার ভরা পূর্ণিমায়ও সে
নীলফামারি থেকে: ধোপাডাঙ্গার রাহুল তার ভাগ্নেকে নিয়ে ঝাপ দিচ্ছেন নীলসাগরের পানিতে। জানালেন, পাশের গ্রাম থেকে এখানেই গোসল করতে আসেন
লালমনিরহাট থেকে: যাচ্ছিলাম সবুজের বুক চিড়ে আরো সবুজের সন্ধানে। শহরের ইট-পাথরের ধূসরতা থেকে সবুজ সমতলের পানে। ইচ্ছে ছিলো, কাজের
ঢাকা: মোটরবাইকে পাঁচদিনে দেশের সব জেলা ভ্রমণ শেষ করেছেন বাইকার জুন সাদিকুল্লাহ। ৪৫তম মহান বিজয় দিবস উদযাপনে ঢাকা থেকে বিজয়ের প্রথম
ঢাকা: সেনা কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে রাজধানীর মহাখালীর নিউ ডিওএইচএস- এ ‘সেনা কল্যাণ ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস’র উদ্বোধন করা হয়েছে।
ফরিদপুর থেকে ফিরে: ৩৬০ বিঘা জমিতে একটি দিঘি। আর সেই দিঘির ভেতরেই একটি পুকুর! দিঘিটির মতোই ভেতরের পুকুরটিও মানুষেরই খনন করা। দিঘির
আগরতলা থেকে ফিরে: ‘কাশ্মীর’ শব্দটি মুখে এলে এর সঙ্গে মুদ্রার ওপিঠের মতো দু’টি জিনিস চলে আসে। একটি হলো শাল, অন্যটি আপেল। শুধু
আগ্রা থেকে ফিরে: কথায় আছে, দেয়ালেরও কান আছে। সিকান্দ্রায় গিয়ে প্রবাদ বাক্যটি যে সত্যি সেটাই বিশ্বাস করতে বাধ্য হন
আগ্রা থেকে ফিরেঃ মুঘল সাম্রাজের সবচেয়ে আলোচিত নাম বা শব্দটি কি? তাজমহল, শাহজাহান-মমতাজ, নাকি আকবর? এ নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও সম্রাট
আগ্রা থেকে ফিরে: মুঘলদের পদভারে উৎকর্ষের শীর্ষে পৌঁছায় আগ্রা। বাবর থেকে শুরু করে বাহাদুর শাহ- সবাই বসবাস করেছেন এ আগ্রায়। মুঘল
আগ্রা। একটি নাম। একটি ইতিহাস। যে নামে কল্পনায় ভেসে ওঠে প্রেমের এক অনুপম নিদর্শন। পাশ দিয়ে যার বয়ে চলেছে অমর প্রেমের এক অবারিত
খুশবন্ত শিং তার ‘দিল্লি’ উপন্যাসে বলেছেন, সাধারণ আগন্তুকের কাছে দিল্লিকে মনে হতে পারে পচা ঘায়ের মতো কোনো শহর। একটি মরা নদীর কোল
বান্দরবান থেকে ফিরে: আবার রেমাক্রি ধরে বাজারের দিকে এগোনো। টানা চারদিন ধরে হাঁটছি। শেষের দিকে যত এগোচ্ছি তত ক্লান্তি এসে ভর করছে।
বান্দরবান থেকে ফিরে: আজ ট্রেকের শেষ দিন। থুইসা পাড়া থেকে বেরুতে বেরুতে বেশ দেরি হয়ে গেছে। তবে আজকের রুটটা বেশ সহজ। নাফাখুম হয়ে
বান্দরবান থেকে ফিরে: তৌহিদের সঙ্গে এসে দাঁড়ালাম নাইক্ষ্যংয়ের একেবারে মুখে। কিন্তু নীচের অবস্থা দেখে বুকটা মোচড় দিয়ে উঠলো। আমি
বান্দরবান থেকে ফিরে: এখন আমাদের হাঁটতে হচ্ছে একেবারে পাথুরে পিচ্ছিল পথে। যে কোনো সময় পা হড়কানোর ভয়। পড়ে দাত ভাঙার চেয়েও বড় ভয়
খুলনা: বঙ্গোপসাগরের কোলে ছোট্ট একটি দ্বীপ দুবলার চর। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদীর মোহনায় জেগে ওঠা এ দ্বীপেই বসে সুন্দরবনের সবচেয়ে বড় উৎসব
বান্দরবান থেকে ফিরে: মহা আকাঙ্ক্ষিত এক সকাল হলো। আকাঙ্ক্ষিতই তো! সারা রাত পায়ে ঘুম হারাম করা চুলকানির ঠেলায় একটুও ঘুম হয়নি।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন