বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
দুবলার চর থেকে: শরীর খারাপ বলে সাগরে যাননি নওশের। চুলায় দাতিনা মাছের ঝোল বসিয়েছেন বাবুর্চি কাম শুঁটকিশ্রমিক আব্দুল মজিদ। সঙ্গে
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: সুন্দরবনের দুবলার চরে জেলেদের নিত্যদিনের বাজার, বিনোদন আর অবসর কাটানোর অন্যতম স্থান ‘নিউমার্কেট’।
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: চারদিকে ঘুটঘুঁটে অন্ধকার। নেই কোনো সড়কবাতি বা আলোর ফোয়ারা। তবে মিট মিট করে জোনাকির মতো আলো জ্বলছে।
সুন্দরবন থেকে: এরইমধ্যে জোয়ার এসেছে সাগরে। পশুরের উজান বেয়ে বইছে উল্টোমুখী স্রোত। শুরু হলো স্রোতের সঙ্গে গাঙচিলের লড়াই। সেই
খুলনা থেকে: চুইঝাল ছাড়া দিন চলে না খুলনাবাসীর। খাবারের মেন্যুতে কোনো না কোনোভাবে চুই থাকা চাই। আমাদের দেশে ঝাল স্বাদের মশলাজাতীয় এ
হাড়বাড়িয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র, চাঁদপাই রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: শুরুতেই টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুল হাসান বললেন, ‘ভেতরে
সুন্দরবন (হাড়বাড়িয়া) থেকে: হাড়বাড়িয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ঘাটে লঞ্চ নোঙর ফেলার পর ডানপাশে চোখ মেললেই দেখা যাবে সুন্দরী-গোলপাতা,
সুন্দরবন থেকে: কে যেনো বলে উঠলো, মুড়ি ছড়াও, সব সামনে চলে আসবে! মুড়ি আনতে ছুট পড়লো কিন্তু তার আর দরকার পড়লো না- ক্যামেরা দেখেই কুপোকাত।
বাগেরহাট: আচ্ছা বাগেরহাট নাম কেন হলো? এখানে কি আগে প্রচুর বাঘ পাওয়া যেত? বাঘের হাট বসত? বাঘের আনাগোনা বেশি ছিল বলেই কি বাগেরহাট নাম?
সুন্দরবন থেকে: পশুর নদী থেকে বাঁয়ে বেঁকে গেলো গাঙচিলের নাক। শ্যালা নদীতে ঢুকতেই একটা ঢোল আকৃতির মোড়চ। এমন মোচড়ের কারণেই কি না
এম ভি মধুমতি (ঢাকা-খুলনা) জাহাজ থেকে: একসময় জলপথে ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য বণিকরা দেশ ও দেশের বাইরে থেকে ঢাকায় আসতেন বুড়িগঙ্গা নদী
ডাকাতিয়া বিল থেকে: কনকনে শীতে কুয়াশার জালে ঢাকা ভোরের খুলনা। শীতের বুড়ির মতো জুবুথুবু ঘুমে এ শহর। পূবের আকাশ চিরে সূর্যের হাসি
বাগেরহাট থেকে: ভোলা নদী উত্তর দিক থেকে এসে ধনুকের মতো বাঁক নিয়ে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে বলেশ্বরে গিয়ে মিশেছে। শরণখোলায় ভোলার এই বাঁক
বাগেরহাট থেকে ফিরে: ‘আগে আমাগে রাস্তা অনেক খারাপ ছিলো, এহন অনেক ভালো হইয়ে গেছে। বলতি গেলি ধবধবে রাস্তায় ভাত পড়লি উঠিয়ে খাওয়া
ঢাকা: ঐতিহাসিক মসজিদের শহর বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ নিয়ে গবেষণা, অনুসন্ধান, বিশ্লেষণ কম হয়নি। তারপরও প্রতিনিয়ত তৈরি হয় নতুন
বাগেরহাট থেকে: পৌষের সকালে মিষ্টি রোদের ওম নিতে নিতে যাত্রা শুরু। সবুজ গাছ-পালা, মাছের ঘেরে ঘেরা বাগেরহাটের তালেশ্বর গ্রাম। গ্রামের
বাগেরহাট ঘুরে: সড়কটির দৈর্ঘ্যের আলোচনা পরে আসুক। প্রস্থ ৪.৮৭ মিটার। বানানো কেবল এখনকার ইটের তুলনায় অপেক্ষাকৃত পাতলা শক্ত ইট
বাগেরহাট থেকে: টানা দু’দিন বাগেরহাটে ঘোরার পরিকল্পনা। সবাই যাচ্ছে খান জাহানের মাজারে, ষাট গম্বুজ মসজিদ, বড় বড় দীঘি, আরও বেশ কয়েকটি
বাগেরহাট থেকে: আদিকাল থেকে ভোলা নদী সুন্দরবন ও এর আশপাশের গ্রামগুলোর মধ্যে নিরাপত্তা বলয় হিসেবে কাজ করছে। যদিও ক্ষীণ হতে হতে
বাগেরহাট থেকে: চারিদিকে কুয়াশায়াচ্ছন্ন। দশ ফুটের খেজুর গাছটায় তরতর করে বেয়ে উঠলেন গাছি। ঠিক যেভাবে দশ পনের বছরের শিশুরা গাছে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন