প্রথম দুই ম্যাচে পাওয়ার প্লের ভেতরই উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। তাই সেভাবে উড়ন্ত সূচনা মিলেনি।
মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ইংল্যান্ড। স্যাম কারানের করা প্রথম ওভারে এক চারসহ আসে সাত রান। দ্বিতীয় ওভারে ক্রিস ওকস থেকে ১২ রান আদায় করে নেন লিটন-রনি। তৃতীয় ওভারে আদিল রশিদকে অবশ্য বেশ সতর্কতার সঙ্গেই খেলেন এই দুজন। তাই চার রান আসে এই লেগ স্পিনারের ওভার থেকে। চতুর্থ ওভারে জফরা আর্চার ৮ ও এর পরের ওভারে ৭ রান দেন রশিদ। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে নতুন জীবন পান রনি। আর্চারের ব্যাক অফ লেংথ ডেলিভারী হাওয়ায় তুলে মারেন তিনি। কিন্তু সহজ ক্যাচটি ধরতে পারেননি থার্ড ম্যানে থাকা রেহান আহমেদ।
গত ম্যাচের মতো এবারও পরিবর্তন আছে বাংলাদেশ একাদশে। অভিষেক হয়েছে তানভীর ইসলামের। গত বিপিএলের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন বাঁহাতি এই স্পিনার। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে চ্যাম্পিয়ন করানোর পথে নিজের ঝুলিতে পুড়েছেন ১৭ উইকেট।
দ্বিতীয় ম্যাচে বাইরে থাকলেও শেষ ম্যাচে আবার একাদশে ফিরেছেন শামীম পাটোয়ারী। বাদ পড়েছেন নাসুম আহমেদ ও আফিফ হোসেন। অন্যদিকে আগের ম্যাচের একাদশ নিয়েই নেমেছে ইংল্যান্ড।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৬ ঘণ্টা, মার্চ ১৪, ২০২৩
এএইচএস