ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শিক্ষা

খুবিতে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৮ শিক্ষার্থী

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ৫, ২০১৮
খুবিতে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৮ শিক্ষার্থী ডিনস অ্যাওয়ার্ড ও ডিন লিস্ট সার্টিফিকেট পাওয়া শিক্ষার্থীরা/ছবি: বাংলানিউজ

খুলনা: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমবারের মতো ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন আট মেধাবী শিক্ষার্থী। পাশাপাশি ৩৮ মেধাবী শিক্ষার্থীকে ডিন লিস্ট সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় খুবির ড. সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবনে ইউআরপি ডিসিপ্লিনের লেকচার থিয়েটারে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা (সাইটে) স্কুলের মাস্টার্স থিসিস সম্পন্নকারী সর্বোচ্চ জিপিএ প্রাপ্ত আটজন অ্যাওয়ার্ড ও ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক/স্নাতক সম্মান শ্রেণির ৩৮ শিক্ষার্থীকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণিত ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. মো. হায়দার আলী বিশ্বাস।

প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. রেজাউল হক।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) পরিচালক প্রফেসর ড. আহমেদ আহসানুজ্জামান ও সেন্টার অব অ্যাক্সিলেন্স ইন টিচিং অ্যান্ড লার্নিংয়ের (সিইটিএল) পরিচালক প্রফেসর ড. আফরোজা পারভীন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. কামরুল হাসান তালুকদার।  

অ্যাওয়ার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য দেন ডিন লিস্ট সার্টিফিকেট প্রাপ্তদের মধ্যে গণিত ডিসিপ্লিনের এস কে আব্দুস সামাদ ও ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের সরদার শাকিল আহমেদ।

এর আগে ডিন লিস্ট ও ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের তালিকা সম্বলিত বোর্ড উদ্বোধন করেন বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. রেজাউল হক। এ সময় সাইটে স্কুলের আওতাধীন ৮ ডিসিপ্লিন প্রধান ও শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।  

শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল অর্জনে অনুপ্রেরণা দিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম এ উদ্যোগ শুরু হলো। এখন থেকে এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে অতিথিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে তারা যেনো তাদের কর্ম প্রচেষ্টার দ্বারা দেশ ও দশের কল্যাণে কাজ করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ও ভাবমুর্তি উজ্জ্বল করতে সচেষ্ট থাকেন সে প্রত্যাশা করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
এমআরএম/ওএইচ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।