শিল্প-সাহিত্য
রাজশাহী: বরেন্দ্র কবি মঞ্জুর রহমান বাবুর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীর দিন অর্নিবাণ প্রকাশ রাজশাহীর বানেশ্বরে কবি ও লেখক সম্মেলনের আয়োজন
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও সাংবাদিক জর্জ
চাঁদবদনীর শরীর পড়ে থাকে বাঘের খাঁচায়। মন ছুটে যায় তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে। দূরে। চুপচাপ পড়ে থাকে ঠিক বলা যাবে না। তার শরীর খেলে বাঘের
ঘাম উৎপাদনের প্রক্রিয়া___________________________________ সূতিকাগারে নাচো প্রশাখা দ্যাখো মূলোৎপাটনের ধারণা ঘাম
মহল্লার মুরুব্বী আক্কাস মিয়া। ভিড় ঠেলে রাস্তায় বেড়িয়ে আসে। মুখ না তুলে পাশের জনকে বলে, ‘মাইয়াডা ফাঁসি নিল—মানলাম, তয় তার
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও সাংবাদিক জর্জ
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও সাংবাদিক জর্জ
যে কথা বলতে হবে___________________________________ কেন আমি থেকেছি নীরব, সবার চোখের সামনে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলে ওরা যা করেছে, সবই তার
বিহান___________________________________ নগ্ন তুমি যেন তোমার নগ্ন একটা হাত—এমনই সহজ; এমনই পেলব, মৃন্ময়, ছোট্ট, স্বচ্ছ,
লিংকসূচী___________________________________বৈশাখের গদ্য___________________________________** আমাদের বোধিবৃক্ষ | শামীম আজাদ** তারিখ-ই-ইলাহী | রাজিউল হাসান** বাংলা কবিতায় বৈশাখ |
আমাদের তস্য মফস্বলে তখনও ইলিশ মাছ পহেলা বৈশাখের ব্র্যান্ডিং হয়নি, বিশেষ করে এমন শহরতলী যেখানে একটা রেলস্টেশন ঘিরে কয়েকটা
হাজব্যান্ড ইন ম্যানভিল |ঢাকা থেকে দূর শহরে এসেছি। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের পরীক্ষার বহিঃপরিদর্শক হিসেবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে দেখি
জগতের সকল ওষুধ বিক্রেতার তিনটা বৈশিষ্ট্য থাকে। এক তাদের চোখ খারাপ থাকে। হয় চোখে চশমা থাকে, নয় চোখের চাহনি খারাপ। দুই তারা হয়
সুরে সুরে পত্রিকা পড়েন আব্বা। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর গত একবছরের অভ্যাস এইটা। সকাল থেকে রাত নয়টা নাগাদ চলে। মাঝে শুধু খাওয়া, নামাজ
তখনও তেমন সকাল হয় নি। তবু তুমি একটা উঁচু ছাদের ওপর থেকে সূর্যটাকে দেখলে। সুষম বৃত্তাকার বেলুনের মত, যেন বাতাসে বাতাসে ঠাঁসা। আর
একজন ইমানদার নামাজি রুমমেট আবশ্যক’—ঠিক বুঝতে পারছি না কী কী শর্ত পূরণ হলে একজন মানুষকে ইমানদার মানুষ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। এই
কানাই___________________________________ প্রস্তর বাড়ছে বুকে, রাজস্থানী ময়ূরীর পিপাসাপ্রণালী ভরে যাচ্ছে রাশি রাশি বালুঢিঁবিতে,
জিজ্ঞাসাবাদ___________________________________নিজেকে ধিক্কার দিতে দিতেই দুঃস্বপ্ন আর ঘুম ভাঙে। চোখ মেলে দেখি মুখের ওপর ঝুঁকে আছে সহকর্মীদের কৌতূহলী
কবোষ্ণ বুকের গভীরে___________________________________ কবোষ্ণ বুকের গভীরে একটা গাঢ় ক্ষত জল ঝরছে অবিরাম তুমি থামাতে পারছো
অপমৃত্যু অপলাপ___________________________________ আমাকে ডাকবে না কেউ—এমনও ভোরে আমি পড়ে আছি—নাড়ি নড়ে পাশে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন