যশোর: যশোরে সুশীল সমাজের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম।
রোববার(২০ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রেসক্লাব যশোরের কনফারেন্স কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন- বাঁচতে শেখার নির্বাহী পরিচালক এ্যাঞ্জেলা গোমেজ, বৈশাখী টেলিভিশনের হেড অব নিউজ অশোক চৌধুরী, প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান, কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি ও কবি ফখরে আলম, এস এ টেলিভিশনের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর ওয়াহিদ মিল্টন, প্রেসক্লাব যশোরের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান, সাবেক সম্পাদক আহসান কবীর বাবু, দৈনিক সংবাদের বিশেষ বার্তা পরিবেশক রুকুনউদ্দৌলা, যশোর ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি হারুন-অর-রশীদ, সুরবিতানের সভাপতি আবু সালেহ তোতা, চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান খান, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) জেলা শাখার সভাপতি শিক্ষাবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমান, মহিলা পরিষদের সভানেত্রী অধ্যাপক সুরাইয়া শরীফ ও সাধারণ সম্পাদক তন্দ্রা ভট্টাচার্য,বাংলাদেশ প্রতিদিনের খুলনা ব্যুরো প্রধান শামসুজ্জামান শাহীন, যশোরের নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল ইসলাম সজল, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি নূর ইসলাম, বাংলানিউজের স্টাফ করেসপন্ডেন্ট উত্তম ঘোষ প্রমুখ।
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকের বিরুদ্ধে নড়াইল আদালতে মামলা প্রসঙ্গে নঈম নিজাম বলেন, ‘মামলাটি আসলেই ভুতড়ে’। ২০১২ সালের ১৮ মে ‘ফোরামের দাপটে অস্থির ক্রীড়াঙ্গন’ শিরোনামে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে ওই মামলার বাদীর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই করা হয়নি।
অথচ, তিনি ঢাকার বাসিন্দা হয়েও নড়াইল আদালতে মামলা করে বসলেন। নঈম নিজামের প্রশ্ন, বাদীর নামটাও সঠিকভাবে প্রকাশ হয়নি, তাহলে তার মানটা হানি হলো কিভাবে? আর আদালতের নির্দেশে পুলিশ তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে মাত্র পাঁচদিনের মধ্যেই সব তদন্ত সেরে প্রতিবেদন দিয়ে দিলেন। তিনি বলেন, সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা মামলা ছাড়াও বড় বড় খুন-গুম-পাচারের মতো স্পর্শকাতর মামলা তদন্তের নামে পুলিশ বছরের পর বছর বিলম্ব করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৫
পিসি/