সোমবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এতে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র বিল্লাল ও সিফাত আহত হয়েছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, প্রায় পাঁচ বছর ধরে নড়াইলের আমাদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একতলা ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বৃষ্টি হলে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। ছাদের পলেস্তরা প্রায়ই ভেঙে পড়ে। এ কারণে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। ভবনটি ১৯৯৫ সালের দিকে নির্মাণের পর এখন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই ভবনটিতে শিক্ষকদের অফিস রুম, মেয়েদের কমনরুম ও অষ্টম শ্রেণির পাঠদান দেওয়া হয়।
এদিকে, বিদ্যালয়টিতে আরো দুইটি টিন শেডের ঘর থাকলেও শ্রেণিকক্ষের অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবনটিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নির্মল কুণ্ডু বাংলানিউজকে বলেন, ইতোমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটির ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় সংসদ সদস্যকে অবগত করা হয়েছে। তবে নতুন ভবন বা সংস্কারের বিষয়ে কোনো সাড়া মেলেনি। এক্ষেত্রে আমরা নতুন একটি ভবন নির্মাণের দাবি করছি। এতে পাঠদানসহ শিক্ষা কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৮
এনটি