শনিবার (০২ নভেম্বর) বিকেলে কুয়েটের ছাত্র কল্যাণের পরিচালক ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নুরুন্নবী মোল্লাকে প্রধান করে ৫ সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়ে।
শুক্রবার (০১ নভেম্বর) বিকেলে কুয়েটের এমএ রশীদ হল ও ফজলুল হক হলের মধ্যে আন্তঃহল ফুটবল খেলা হয়। খেলা চলাকালে রেফারির একটি সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে দুই দলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
সন্ধ্যা নাগাদ এ উত্তেজনা ছড়ায় এম এ রশীদ হল, অমর একুশে হল ও ফজলুল হক হলেও। এ সময় অমর একুশে হল ও ফজলুল হক হলের জানালার কাঁচ ভাঙচুর করা হয়। রাতে উত্তেজনা আরো বাড়লে কুয়েট প্রশাসন জরুরি সভা ডেকে মধ্যরাতেই অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। একই সঙ্গে শনিবার বিকেল ৫টার মধ্যে ছেলেদের হল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়। আর রোববার (০৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার মধ্যে মেয়েদের হল ছাড়তে বলা হয়েছে।
এ নির্দেশনার পর শনিবার সকাল থেকে সবকটি হলের সাধারণ শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করতে শুরু করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০২ , ২০১৯
এমআরএম/এমএ