শুক্রবার (১৭ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় নেতারা মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবার ও অনুসারী-অনুরাগীদের প্রতি
গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
তারা বলেন, দীর্ঘ প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে তুলনামূলক রাজনীতি, প্রশাসন ব্যবস্থা, পররাষ্ট্রনীতি, দক্ষিণ এশিয়ার সামরিক বাহিনী সম্পর্কে গবেষণা করেছেন তিনি।
নেতারা বলেন, এমাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যু একটি নক্ষত্রের পতন। তার মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা অপূরণীয়। তিনি ছিলেন তার সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। দেশের মানুষের মুক্তি, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সৃষ্টি ও আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে তার কলম জাতিকে পথ দেখিয়েছে। তিনি মানুষের স্বাধীনতা আর অধিকারে বিশ্বাস করতেন।
তারা আরও বলেন, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ শুধু শ্রেণি কক্ষের শিক্ষক ছিলেন না। তিনি শ্রেণি কক্ষের বাইরে একজন বৃহত্তর সমাজের শিক্ষক ছিলেন। তিনি যেটি বিশ্বাস করতেন সেটা চর্চা করেছেন। একইসঙ্গে তার অনুজপ্রতীমদেরও দিক্ষিত করেছিলেন। তিনি অর্থনৈতিক মুক্তিতে বিশ্বাস করতেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৯ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০২০
এমএইচ/আরবি/