দাবিগুলো হলো- রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে মাদ্রাসার গরিব ও এতিম শিশুদের ঈদ উপলক্ষে ভাতা দেওয়া, মাদ্রাসার সব শিক্ষকের জন্য সবেতনে ছুটি ঘোষণা এবং মাদ্রাসায় ইতোমধ্যে উপস্থিত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য অতিদ্রুত প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা, চিকিৎসা ও ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করা।
শুক্রবার (১৭ জুলাই) ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল ও সাধারণ সম্পাদক অনিক রায় স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ মহামারি থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশজুড়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তা সত্ত্বেও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা না ভেবে ও কোনো রকম পূর্বপ্রস্ততি ছাড়াই মাদ্রাসার হিফজ বিভাগ খুলে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এটা শ্রেণিবৈষম্যপূর্ণ আচরণের বহিঃপ্রকাশ। জীবনের ঝুঁকি তুচ্ছ করে হিফজ বিভাগ খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত চরম দায়িত্বহীনতা।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫০ ঘণ্টা, জুলাই ১৮, ২০২০
এসকেবি/এমআইএইচ/এএ